নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম - নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা
নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম? ও নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে: এই আর্টিকেলটিতে প্রফেশনাল ভাবে বুঝিয়ে বলবো। আরো বলবো, সঠিক নিয়মে, নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম! আরো বলবো: নিম পাতার গুড়া কিভাবে খেলে ১০০% শরিরের উপকার হবে। সে সম্পর্কে সুন্দরভাবে আলোচনা করে? বুঝিয়ে দেব আপনাদেরকে সুন্দরভাবে।
![]() |
আমার জানা মতে? বর্তমান ২০২৫ সালে এসে? নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম? ও নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেরি জানা নেই? আমি শিওর, কারণ নিম পাতার গুড়া খাবার উপকারিতা সম্পর্কে যানবে? যাদের বয়স ৭০-৮০+ বছরের উপরে তাঁরা ছাড়া সবারি অজানা? নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম? ও নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা। তাই আপনাদের সুবিধার্থের, ও পাঠকদের উদ্দেশ্যে? এই আর্টিকেলটিতে, নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে, সুন্দরভাবে বুঝিয়ে বলবো। এবং আশা করবো? আপনারা আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পরে বুঝে নেবেন।
পেজ সূচিপত্র: নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম
- নিম পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম
- নিম পাতার পাউডারের উপকারিতা
- নিম পাতার গুড়া খেলে কি হয়
- কিভাবে নিম পাতার পাউডার করবেন
- নিমপাতা দিয়ে কি কি তৈরি করা যায়
- একিউর নিম পাতার গুড়া কিভাবে তৈরি করবেন
- ব্রণ দূর করতে নিম পাতার ব্যবহার
- খালি পেটে নিম পাতার গুড়া খেলে কি উপকার হয়
- নিম পাতার পাউডার ত্বকের জন্য কি ভালো
- নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা
- লেখকের শেষ কথা বা মন্তব্য
নিম পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম
নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম? ও নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা? সম্পর্কে জেনে নিন সুন্দর ভাবে ও নিম পাতার গুড়া কিভাবে খেলে ১০০% কাজ করবে? আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ে বুঝে নিন। প্রথমে আপনি, ১
চামচ নিম পাতার গুঁড়া নিন, ও সাথে অল্প একটু মধু নিন। তারপরে, গরম পানি, কিংবা চায়ের
সাথে ভালো করে মিশিয়ে খেয়ে নিন। এবং একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলি নিম পাতার গুঁড়া আপনি অবশ্যই সকালে খালি পেটে খাবেন? তাহলে অনেক উপকার হবে। আবার আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে, সপ্তাহে ২-৩ দিন শুধু রাতে খালি পেটে নিম পাতার গুঁড়া খান? তাহলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে, ১০০% গ্যারান্টি দেবো প্রমাণসহ! এরজন্য আমি বলবো যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা অবশ্যই? সপ্তাহে ২-৩ দিন শুধু রাতে, নিম পাতার গুঁড়া খাবেন। তাহলে আপনার ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে থাকবে। ১০০% গ্যারান্টি দেবো প্রমাণসহ!
আরো পড়ুন:অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
আরেকটা কথা, যারা প্রেগনেন্ট অবস্থায় আছেন তারা নিম পাতার গুড়া খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন? এবং যারা বাচ্চা নেবার জন্য চেষ্টা করছেন? তাদেরকেও বলছি, আপনারাও নিম পাতার গুড়া খাওয়া থেকে বিরত
থাকবেন। কারণ নিম পাতার গুঁড়া একজন গর্ভবতী মেয়ের খাওয়া ঠিক নয়। এতে গর্ভে থাকা সন্তান মারা যেতে পারে। অনেক ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে জানা গেছে। ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা করেও দেখা গেছে? একজন গর্ভবতী মেয়ে? নিম পাতার গুঁড়া খেলে গর্ভে থাকা সন্তান মারা যায়। এজন্য আমি আপনাদের অনুরোধ করবো। আপনারা আর্টিকেলটি সুন্দরভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়ে বুঝে নিন? তাহলে নিম পাতার গুঁড়া খেলে? কার উপকার হবে, ও কার ক্ষতি হবে? সুন্দরভাবে বুঝে যাবেন, ১০০% গ্যারান্টি দিচ্ছি।
নিম পাতার পাউডারের উপকারিতা
আমার ইতিমধ্যে, নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা? সম্পর্কে সুন্দরভাবে জেনেছি। এবং এখন এই সেকশনে সুন্দরভাবে জানবেন? নিম পাতার
পাউডার খেলে? কি কি উপকার হয়, ও কি কি ক্ষতি হয়? সে সম্পর্কে, সুন্দরভাবে এই সেকশনটিতে বুঝিয়ে দেবো। প্রথমেই বলি, নিম পাতার গুড়া অথবা নিম পাতার
পাউডারের, অনেক পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও পুষ্টি থাকে। এরজন্য নিম পাতার গুঁড়া কিংবা নিম পাতার পাউডার খেলে, আমাদের শরীরের অনেক উপকার
হয়। এবং আপনাদের সুবিধার্থে, নিচে সুন্দরভাবে বলেছি? নিম পাতার গুঁড়া কিংবা নিম পাতার পাউডার খেলে কি কি উপকার হয় আমাদের শরীরে।
- চুলে খুশকি দূর হয়।
- চুলকে চকচকে করে।
- শরীরের ব্রণ থাকলে দূর করতে সাহায্য করবে।
- মাথার চুল ঝরে পড়লে সেটিও বন্ধ হয়ে যাবে।
- আবার মাথায় উকুন থাকলে? নিম পাতার গুড়া খেলে মাথার উকুন দূর হয়ে যাবে।
- এবং আপনার চুলকে গোড়া থেকে, মজবুত করবে।
আবার আমরা জানি, নিম পাতা কিংবা নিম পাতার গুড়া, প্রাচীনকাল থেকেই, অনেক জনপ্রিয় ও ব্যবহার হয়ে
আসছে। এর জন্য নিম পাতার গুড়া কিংবা নিম পাতার পাউডার ব্যবহারে অনেক উপকার হয়।
এবং কিছু উপকারের কথাও বলেছি এই সেকশনে। আবার নিম পাতার গুঁড়া কিংবা নিম পাতার পাউডার খেলে আরো অনেক উপকার হয়। সেগুলো আর্টিকেলের নিচের সেকশনগুলো সুন্দরভাবে পড়লেই বুঝতে পারবেন। এবং আমার অনেকেই যানি, প্রাচীনকাল থেকে নিমপাতার গুড়ার অনেকেই
খেয়ে আসছে। বিশেষ করে? যারা নিম পাতার গুঁড়া, ও নিম পাতার পাউডার খাওয়ার, উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সুন্দরভাবে জানে।
নিম পাতার গুড়া খেলে কি হয়
এখন নিম পাতার গুড়া খেলে কি হয়? সে সম্পর্কে সুন্দরভাবে জেনে নেয়া যাক। এবং আপনি যদি উপরের সেকশন গুলো সম্পূর্ণ পড়ে আসেন তাহলে সবাই জানেন, নিম পাতার গুড়া খেলে কি কি উপকার হয়। ও কি কি ক্ষতি হয়। এবং আপনাদের সুবিধার্থে, আমি নিম পাতার গুঁড়া খেলে আরো কি কি উপকার হয় সে সম্পর্কে এখানে আলোচনা করবো। প্রথমত পাতার গুড়া খেলে? আপনার ত্বক
উজ্জ্বল হবে। আবার আপনার ও আপনার ত্বকে যদি, ব্রণ কিংবা কালো দাগ থাকে? সেটা নিরাশ করতে ১০০% কাজ করবে। সপ্তাহে ২-৩ দিন নিয়মিত ১ মাস? নিম পাতার গুড়া খেলে। আবার আপনি যদি, সপ্তাহে ২-৩ দিন, নিয়মিত ১ মাস? নিম পাতার গুড়া খান তাহলে আপনার হজম
শক্তি বৃদ্ধি করবে ১০০% গ্যারান্টি দেবো। এবং অনেক ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ও দেখা গেছে হজম শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য নিম পাতার গুড়া করে খেতে হয়। আবার আপনি যদি নিম পাতার গুড়া সপ্তাহে ২-৩ দিন, নিয়মিত ১ মাস? খান তাহলে, সারাদিনের ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। এবং আমি নিজেও, নিম পাতার গুড়া, সপ্তাহে ২-৩ দিন নিয়মিত ১ মাস? খেয়ে দেখেছি ১০০% কাজ করে।
আরো পড়ুন:ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান
আবার নিম পাতার গুঁড়া, সপ্তাহে ২-৩ দিন নিয়মিত ১ মাস? খেলে? শুধু সারাদিনের ক্লান্তি ও হজম শক্তি বৃদ্ধি করবে? এমন কোনো কথা নেই। আপনি যদি সপ্তাহে ২-৩ দিন নিয়মিত ১ মাস? নিম পাতার গুড়া খান তাহলে? আপনার সর্দি, কাশি থাকলে ২-১ বার খেলেই ভালো হয়ে যাবে। এখন বিষয় হলো? আপনার যদি আগে
থেকেই সর্দি, কাশি থেকে থাকে? তাহলেও সপ্তাহে ২-৩ দিন নিয়মিত ১ মাস? খেলেই ভালো হয়ে যাবে, ১০০% গ্যারান্টি। আবার নিম পাতার গুড়া, খেলে
শরীরের অনেক সমস্যা দূর হয়ে যায়। আবার নিম পাতার গুড়া খেলে? যে বিশেষ উপকার হবে সেটি হলো আপনার যদি যৌনমিলনের সমস্যা থাকলে!
সপ্তাহে ২-৩ দিন নিয়মিত ১-২ মাস? নিম পাতার
গুড়া খেলেই যৌনমিলনের সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। এই বিষয়ে অনেক ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দেখা গেছে। আবার নিম পাতার গুড়া নিয়মিত
খেলে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ও যদি বমি বমি ভাব হয়। সে সমস্যা গুলো দূর হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। আরেকটি কথা আপনারা যদি, নিম পাতার গুড়া বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলেন তাহলে বমি ও হতে পারে। এজন্য নিম পাতার গুড়া কতটুকু খেলে শরীরের জন্য উপকার হবে। সে বিষয়ে সুন্দরভাবে জানতে ও বুঝতে? আর্টিকেলের নিচের সেকশন গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন, তাহলে সব বুঝে যাবেন।
কিভাবে নিম পাতার পাউডার করবেন
আমারা আজকের আর্টিকেলটি এতোক্ষণ পরে? সুন্দরভাবে জেনেছি এসেছি ও বুঝে এসেছি? নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম, নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা ও নিম পাতার গুড়া খেলে কি হয়? সে সম্পর্কে, এবং আপনাদের সুবিধার্থে, এই সেকশনে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেবো। সঠিক নিয়মে নিম পাতার পাউডার কিভাবে তৈরি করতে হয়। তাহলে এখন জেনে নেয়া যাক? সঠিক নিয়মে, কিভাবে নিম পাতার পাউডার তৈরি করতে হয়? নিম
পাতার পাউডার তৈরি করার জন্য, প্রথমে সেরা সেরা নিমপাতা গুলো বেছে নিতে হবে। ও সেরা সেরা নিমপাতা গুলো ধুয়ে নিতে হবে। এবং ধুয়ে নেয়ার পরে, সেরা সেরা নিমপাতা গুলো রোদে দিয়ে শুকতে হবে একবারে মচমচে না, হওয়া পর্যন্ত।
এবং যখন দেখবেন, সেরা সেরা নিমপাতা গুলো, একবারে মচমচে হয়ে গেছে? তখন সেরা সেরা, মচমচে নিমপাতা গুলো, ব্লেন্ডারের সাহায্যে অথবা শিল পাটাতে বেটে নিতে হবে, এবং খেয়াল করে দেখে শুনে সুন্দরভাবে গুঁড়ো করতে হবে। তাহলেই সঠিক নিয়ম? নিম পাতার পাউডার তৈরীর হয়ে যাবে। এবং নিম পাতার পাউডার গুলো অনেক দিন ধরে, ঘরে মজুদ করে রাখতে চাইলে? একটি কাচের
বোতলের ভেতরে রাখতে হবে। তাহলে দীর্ঘদিন ধরে, নিম পাতার গুঁড়ো গুলো ভালো থাকবে। এবং সেই, নিম পাতার পাউডার গুলো দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহারও করতে পারবেন।
আবার আপনি চাইলে, নিম পাতার পাউডার তৈরি না করে নিম পাতার পেষ্ট ও তৈরি করতে পারেন। এবং নিম পাতার পেষ্ট তৈরি করতে চাইলে? প্রথমে সেরা সেরা নিমপাতা গুলো বেছে নিতে হবে, ও সেরা সেরা নিমপাতা গুলো, পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তারপরে ব্লেন্ডারের ভেতরে, সেরা সেরা নিমপাতা গুলো দিয়ে দিন, ও তার সঙ্গে পরিমাণ মতো, খাবার জল দিন এবং ব্লেন্ডারের সাহায্যে সুন্দরভাবে মিশ্রণ করে নেন? তাহলেও নিম পাতার পেষ্ট তৈরি হয়ে যাবে। এবং আপনি চাইলে নিম পাতার পেষ্ট না খেয়ে? আপনার শরীরের বিভিন্ন জায়গাতে লাগাতে পারেন। এটা করলেও আপনার শরীরের ব্রণ ও কালো দাগ সহ? আপনার শরীরের ছোটো, খাটো সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। আবার আপনি চাইলে। নিম পাতার পেষ্ট গুলোকে, নিম পাতার পাউডার এ রুপান্তর করতে পারবেন খুব সহজেই।
এবং নিম পাতার পাউডার যেভাবে, ব্যবহার করে? সে ভাবেই ব্যবহার করতে পারবেন। এখন আপনার দেখে নিন? কিভাবে খুব সহজেই, নিম পাতার পেষ্ট গুলোকে? নিম পাতার পাউডার এ রুপান্তর করতে হয়। এবং নিম পাতার পেষ্ট গুলোকে? নিম পাতার পাউডার এ রুপান্তর করতে? প্রথমে নিম পাতার পেষ্ট গুলোকে ১-২ দিন রোদে
শুকিয়ে নিতে হবে। আবার আপনি চাইলে রোদে না শুকিয়ে, চুলার উপরে দিয়েও শুকিয়ে নিতে পারেন। এবং নিম পাতার পেষ্ট থেকে? নিম পাতার পাউডার দ্রুত তৈরি করতে চাইলে? অবশ্যই চুলার উপরে দিয়েই শুকিয়ে নিতে হবে। আবার আপনি চাইলে রোদে শুকিয়েও নিতে পারেন। এবং যখন দেখবেন একবারে শুকিয়ে পাউডারের মতো হয়ে গেছে তখন বুঝে নেবেন নিম পাতার পেষ্ট থেকে? নিম পাতার পাউডার তৈরি হয়ে গেছে। এবং নিম পাতার পাউডার গুলো অনেক দিন ধরে, ঘরে মজুদ করে রাখতে চাইলে? একটি কাচের বোতলের ভেতরে রাখতে হবে। তাহলে দীর্ঘদিন ধরে, নিম পাতার গুঁড়ো গুলো ভালো থাকবে। এবং দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহারও করতে পারবেন।
নিমপাতা দিয়ে কি কি তৈরি করা যায়
নিমপাতা গুড়া করার নিয়ম? সহ আরো অনেক কিছু জেনেছি, আজকে এই আর্টিকেলটি পড়ে? এখন আরেকটি বিষয় জানবো? নিম পাতা দিয়ে কি কি তৈরি করা যায়। ও কিভাবে তৈরি করতে হয়।
প্রথমেই বলি, নিমপাতা দিয়ে ওষুধ তৈরি করতে পারবেন। আবার নিমপাতা দিয়ে জ্বর, সর্দি ও কাশির ট্যাবলেট ও তৈরি করতে পারবেন খুব সহজেই। এবং নিমপাতা দিয়ে তৈরি করা? জ্বর, সর্দি ও কাশির ট্যাবলেট গুলো, দীর্ঘদিন ধরে, ঘরে মজুদ করে রাখতে পারবেন। এবং সেই জ্বর, সর্দি ও কাশির ট্যাবলেট গুলো, দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহারও করতে পারবেন। এবং কিভাবে ঘরে, দীর্ঘদিন ধরে মজুদ করে রাখতে হয় সে বিষয়ে উপরের সেকশনে জেনে এসেছে এজন্য আমি আর ইনফেকশনে বলছি না। বললাম না কিভাবে ঘরে মজুদ করে রাখতে হবে। পর্যন্ত খাচের বোতলে
মজুদ করে রাখতে পারবেন।
আবার আরেকটা বিষয় আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে ও আপনি নিম পাতার তৈরি ট্যাবলেট? প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ১টা করে খান। তাহলে আপনার ডায়াবেটিস
কন্ট্রোলে থাকবে ১০০% গ্যারান্টি দেবো। এবং প্রমাণ সহ দেখিয়ে দিব ও বুঝিয়ে দেবো। আবার আপনার যদি জ্বর, সর্দি ও কাশি হয়। তাহলে নিমপাতা দিয়ে তৈরি করা, ট্যাবলেট, ১-২ দিন খেলেই জ্বর, সর্দি ও কাশি ভালো হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। এবং আপনার শরীরের আরো যে সকল রোগ আছে সেগুলো ও নিরাস হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
আবার আপনি চাইলে? নিম পাতার গাছ দিয়েও, জ্বর, সর্দি ও কাশির ট্যাবলেট তৈরি করতে পারবেন, খুব সহজে। এবং নিম পাতার গাছ দিয়ে, খুব সহজে ট্যাবলেট তৈরি করার জন্য। প্রথমে সেরা সেরা নিমপাতা গুলো আলাদা করে নিন। এবং সেরা সেরা নিমপাতা গুলো, সুন্দরভাবে ধুয়ে ফেলুন। এবং ব্লেন্ডারের ভেতরে, সেরা সেরা নিমপাতা গুলো দিয়ে দিন ও পরিমাণ মতো খাবার পানি দিয়ে, ব্লেন্ডারের সাহায্যে সুন্দরভাবে মিশ্রণ করে নিলেই নিম পাতার পেষ্ট তৈরি হয়ে যাবে? এখন নিম পাতার গাছ দিয়ে, জ্বর, সর্দি ও কাশির ট্যাবলেট তৈরি করার জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে। এখন নিম পাতার পেষ্ট গুলোকে ট্যাবলেট এর, মতো ছোট ছোট করে একটি পাত্রে রাখতে হবে? এবং সেই ট্যাবলেট গুলোকে অন্তত ৩-৪ দিন রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। তাহলেই নিম পাতার গাছ দিয়েও, জ্বর, সর্দি ও কাশির ট্যাবলেট সঠিক নিয়মে তৈরি হয়ে যাবে।
আবার নিম গাছের ডাল দিয়ে, প্রতিদিন সকালে যদি দাঁতন করেন? তাহলে আপনার দাঁত ও
দাঁতের গোড়া মজবুত হবে। আবার দাঁতের গোড়া দিয়ে রক্ত পড়লে, কিংবা
দাঁতের গোড়া ব্যথা হলে? প্রতিদিন সকালে নিম গাছের ডাল দিয়ে দাঁতন করলে, দাঁতের গোড়া দিয়ে, রক্ত পড়া ও দাঁতের গোড়ার ব্যথা নিরাস হয়ে যাবে। আবার আমরা সবাই জানি, প্রাচীনকাল থেকে? ১০০ জনের মধ্যে, ৮০ জন লোকেরাই, নিম গাছের ডাল দিয়ে দাঁতন করে। এবং যারা নিয়মিত নিম গাছের ডাল দিয়ে দাঁতন করে? তাদের দাঁতের গোড়া দিয়ে, রক্ত পড়া ও দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হয় না। এবং আপনি যদি, প্রতিদিন সকালে? নিম গাছের ডাল দিয়ে দাঁতন করলে, দাঁতের গোড়া দিয়ে, রক্ত পড়া ও দাঁতের গোড়ার ব্যথা নিরাস হয়? এই কথা শুনে বিশ্বাস না হয়। তাহলে আমি আপনাদের অনুরোধ করব? অল্প কিছুদিন নিয়মিত, নিম গাছের ডাল দিয়ে দাঁতন করে দেখুন। এবং নিয়মিত কিছুদিন, নিম গাছের ডাল দিয়ে দাঁতন করলেই, আপনি বুঝতে পারবেন। নিম গাছের ডাল দিয়ে দাঁতন করে? আপনার উপকার হচ্ছে না ক্ষতি হচ্ছে।
নিম পাতার গুড়া কিভাবে তৈরি করবেন
আমারা কিন্তু আর্টিকেলটি পড়ে, ইতিমধ্যে জেনেছি? নিম পাতার পাউডার কিভাবে তৈরি করতে হয়? এখন আপনি যদি নিম পাতার পাউডার কিভাবে, তৈরি করতে হয়। সে বিষয়ে জেনে থাকেন? তাহলে নিম পাতার গুঁড়া কিভাবে করতে হয় সে বিষয়ে, আর বলা লাগবেনা বিশ্বাস করি। কারণ নিম পাতার পাউডার যেভাবে তৈরি করতে হয়? ঠিক সেই নিয়মেই, নিম পাতার গুঁড়া ও তৈরি করতে হয়। এখন আরেকটি বিষয় হলো? একিউর নিম পাতার গুঁড়া কিভাবে তৈরি করতে হয় সে
বিষয়ে অনেকেই জানেন না। এবং আপনাদের সুবিধার্থে আমি একিউর নিম পাতার গুঁড়া কিভাবে তৈরি করতে হয়? সেই বিষয়ে আলোচনা করবো ও আপনাদের বুঝিয়ে দেবো। প্রথমে একিউর নিম পাতার গুঁড়া তৈরি করার নিয়ম সম্পর্কে জানার আগে একিউর নিম পাতার উপকারিতা জেনে নিই। তাহলে একিউর নিম পাতার গুড়া তৈরি করার উপায় সুন্দরভাবে বুঝে যাবেন যদি একিউর নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানেন।
এখন বিষয় হলো একিউর নিম পাতা গুড়া করতে চাইলে আমার সাধারণ মানুষের একিউর নিম পাতা গুড়া করতে পারবোনা। কারণ একিউর নিম পাতা গুড়া করার জন্য একটি মেশিন আছে এবং সেই মেশিনটি ছাড়া একিউর নিম পাতা গুড়া করা যাবে না। এবং একটি একিউর নিম পাতা গুড়া যেই মেশিনটি দিয়ে করে সেই মেশিনটি কিনতে গেলে অনেক টাকা লাগবে। এবং একিউর মেশিন কিন্তে যত টাকা খরচ হবে সেই টাকা দিয়ে চাইলে আপনি ১ বছরে আপনার যতটুকু একিউর নিম পাতা গুড়া লাগবে সেই টাকা দিয়েই কিনতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি চান! নিম পাতার গুড়া নিজের বাসাতে তৈরি করতে পারবেন। কিন্তু একিউর নিম পাতার গুড়া বাসায় তৈরি করতে পারবেন না।
আরো পড়ুন:কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হয়
এখন বিষয় হলো? একিউর নিম পাতার গুড়া খেলে কি কি উপকার হয়। সে বিষয়ে সংক্ষেপে জেনে
নিন। এবং একিউর নিম পাতা গুড়া খেলে আপনার শরীরের কি উপকার হবে সেটি সুন্দরভাবে দেখে নিন ও বুঝে নিন।
- একিউর নিম পাতা গুড়া খেলে? আপনার রক্তে যদি কোন ভাইরাস থাকে? তাহলে সেই ভাইরাস নিরাশ হয়ে যাবে।
- একিউর নিম পাতা গুড়া খেলে? আপনার শরীরের চুলকানি কিংবা এলার্জি থাকলে ভালো হয়ে যাবে।
- আবার নিম পাতা দিয়ে, গোসল করলে চর্মরোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
- নিম পাতা ব্যবহার করলে? চুলের গোড়া মজবুত হয় ও চুলের খুশকি ও দূর হয়ে যায়।
- এবং একিউর নিম পাতা গুড়া খেলে? অথবা নিম পাতা ব্যবহারে শরীরে ব্রণ ও কালো দাগ দূর হবে।
এখন আপনি যদি মনে করেন? ১-২ চামচ নিম পাতার পাউডার ও ১"-১ খাবার পানির সঙ্গে মিশিয়ে। সেটাকে ১ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখেও খেতে পারেন। আবার আপনি যদি চান নিম
পাতার পেষ্ট তৈরিও করতে পারবেন? এবং নিম পাতার পেস্ট তৈরি করে আপনার শরীরের লাগাতে পারেন। এবং আপনার শরীরে যেখানে ব্রণ বের হয়েছে সেই জায়গাতে লাগাতে পারেন। এবং হালকা করে মাথার করে ১-২ ঘন্টা পরে সেই জায়গাটি গরম পানি ও সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এবং আপনি যদি সপ্তাহে ২-৩ দিন নিয়মিত ব্রণের উপরে লাগান? তাহলে দেখবেন ১-২ দিন পরে আপনার ব্রণ দূর হয়ে গেছে।
এখন বিষয় হলো? নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম? আমার সবাই জানি তার জন্য, আমি আর নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম সম্পর্কে কিছু বলবোনা? কিন্ত ব্রণ দূর করার জন্য নিম পাতা এবং নিম পাতার গুড়া কিভাবে ব্যবহার করতে হবে? সে বিষয়ে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেবো। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, আমরা অনেকেই জানি, নিম পাতা ও নিম পাতার গুড়া ব্যবহার করলে, মুখের ব্রণ ও শরীরের কালো দাগ দূর হয়ে যায়। আমাদের শরীরের ব্রণ ও শরীরের কালো দাগ কিভাবে দূর করা যায় সে বিষয়ে সুন্দরভাবে জানবো। তাঁর আগে শরীরে যে ব্রণ গুলো বের হয় সে সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিই, আমারা সবাই জানি, ব্রণ একটি নাছোড়বান্দা রোগ? যে রোগ শরীরের প্রবেশ করলে
সহজে শরীর থেকে বের হয় না। এবং বিশেষ করে? যাদের শরীর থেকে ব্রণ দূর হতে চাই না? তাদেরকে অনুরোধ করবো, আপনারা আর্টিকেলের এই সেকশনটি সুন্দরভাবে মনোযোগ সহকারে পরবেন। তাহলে আপনার শরীর থেকে ব্রণ কিভাবে দূর হবে? সে বিষয়ে সুন্দরভাবে জেনে যাবেন। আবার নিচের সেকশনটি সুন্দরভাবে মনোযোগ সহকারে পড়লে? নিমপাতা ব্যবহার করে ত্বকের ব্রণ ও ত্বকের কালো
দাগ দূর করতে পারবেন খুব সহজে।
প্রথমে বলি নিমপাতা ব্যবহার করে, ত্বকের ব্রণ ও ত্বকের কালো দাগ দূর করার জন্য? আপনাকে সেরা সেরা নিমপাতা গুলো বেছে নিন, এবং সেরা সেরা নিমপাতা গুলো পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এবং যদি পারেন গরম পানি দিয়ে ধুয়ে লিলে আরো ভালো হয়। তারপরে সেরা সেরা নিমপাতা গুলো ব্লেন্ডারের সাহায্যে কিংবা শিল পাটাতে বেটে নিন? এবং নিমপাতা গুলো ব্লেন্ডারে দেওয়ার পরে? তাঁর সঙ্গে অল্প পরিমাণ কাঁচা হলুদ মিশিয়ে নিন? এবং যদি সম্ভব হয়? তাহলে একটু গোলাপজল দিতে পারেন। তাহলে নিম পাতার পেষ্টাটি সম্পূর্ণ জিবানু মুক্ত, পেস্ট তৈরি হয়ে যাবে।
এবং গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় হচ্ছে? পেষ্টাটি অবশ্যই হালকা করে তৈরি করবেন। এবং পেষ্টাটি অবশ্যই গারো করে তৈরি করবেন। যেন শরীরের যেকোন জায়গাতে পেষ্টাটি লাগানো সহজ হয়।
এখন পেষ্টাটি তৈরি হয়ে গেলে? মুখে ও যেখানে যেখানে ব্রণ আছে, সেখানে লাগিয়ে
দিন। আবার এই পেষ্টাটি ব্যবহার করলে? আপনার শরীরের কালো দাগও দূর হবে। এখন আপনি যদি চান তাহলে
আপনার শরীরের সকল জায়গাতে নিম পাতার পেষ্টাটি লাগাতে পারেন। তবে আমি বলবো যেই জায়গাতে ব্রণ ও কালো দাগ আছে, শুধু সেই জায়গাতেই লাগাবেন। যেহেতু আপনার শরীরের অন্য কোথাও ব্রণ, কিংবা কালো দাগ নেই? এর জন্য আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি? আপনার যেই জায়গাতে ব্রণ কিংবা কালো দাগ আছে? শুধু সেই জায়গাতেই লাগাবেন। এতে কোনো ভয় থাকবে না। এখন আপনার শরীরের সকল জায়গাতে যদি? নিম পাতার পেষ্টাটি লাগানো হয়ে যায়। তাহলে অন্তত ৩০-৪০ মিনিট পেষ্টাটি আপনার শরীরের লাগিয়ে রাখুন। এবং আপনার শরীরে যখন দেখবেন? পেষ্টাটি শুকিয়ে গেছে, তখন হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিবেন। এবং এভাবে সপ্তাহে ২-৩ দিন নিয়মিত ১ মাস? ব্যবহার করলেই ফলাফল পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
খালি পেটে নিম পাতার গুড়া খেলে কি উপকার হয়
নিমপাতা গুড়া করার নিয়ম? ও খালি পেটে নিম পাতার গুড়া খেলে কি কি উপকার হয়। সে
বিষয়ে এই সেকশনে সুন্দরভাবে আলোচনা করব। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক? খালি পেটে নিমপাতার গুড়া খেলে, কি কি উপকার হয়। প্রথমে আমরা বলতে পারি? খালি পেটে নিম পাতার গুড়া খেলে, আপনার
পেট পরিষ্কার হবে। ও পেটে গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম থাকলে? সেটাও নিরাশ হবে। আবার নিয়মিত
নিম পাতার গুঁড়া সকালে খালি পেটে খেলে? আপনার সারাদিনের ক্লান্তি দূর হবে। ও আপনার
শরীরে রোগ বালাই কম হবে। আবার যদি আপনার সর্দি, কাশি, জ্বর কিংবা আপনার শরীরের যেকোনো জায়গাতে, ব্যথা অনুভব করেন। তাহলে নিম পাতার পেস্ট, যেই জায়গাতে ব্যথা করছে সেখানে লাগিয়ে ৩০-৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবং হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তাহলে সেই জায়গার ব্যথা ভালো হয়ে যাবে। আবার যদি মাথাব্যথা হয়ে? তাহলেও নিম পাতার তৈরি ১ টা ট্যাবলেট খেয়ে নিবেন তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে মাথাব্যথা ভালো হয়ে যাবে। তবে আপনি যদি, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে? নিম পাতার গুড়া নিয়মিত খান তাহলে, আপনার মাথাব্যথা সহ সকল রোগ নিরাশ হবে।
আরো পড়ুন: সাত দিনে ব্রণ দূর করার উপায়
আর হ্যাঁ? খালি পেটে নিম পাতার গুড়া, একজন ডায়াবেটিস রোগী নিয়মিত খেলে? তার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে ১০০% গ্যারান্টি। আবার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যে? নিম পাতার গুড়া খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী।
কারণ একজন ডায়াবেটিস রোগী যদি, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে নিয়মিত, নিম পাতার গুঁড়া খায়? তাহলে
তার ডায়াবেটিকস কন্ট্রোলে থাকবে? এবং ১-২ বছর নিয়মিত, নিম পাতার গুড়া খেলে শরীর থেকে, একটিবারের জন্য ডায়াবেটিকস নিরাশ করতে সাহায্য করবে। তাহলে এখন সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন। একজন ডায়াবেটিকস রোগীর জন্য, নিম পাতার গুড়া ও
নিম পাতার রস, খাওয়া কতোটা উপকারী। তবে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে? নিম পাতার গুড়া খেলে কি কি উপকার হতে পারে। এবং নিম পাতার গুড়া
খেলে? আপনার শরীর কিংবা ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে। ও ত্বকের ব্রণ কালো দাগ
দূর করতে সাহায্য করবে।
নিম পাতার পাউডার ত্বকের জন্য কি ভালো
নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম? ও নিমপাতা পাউডার ত্বকের জন্য কি ভালো? সে সম্পর্কে এই সেকশনটি সুন্দরভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়ে বুঝে নিন ও জেনে নিন। এখন ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, নিম পাতার পাউডার ত্বকের জন্য অনেকটাই উপকারী। আবার নিম পাতার পাউডার ও ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। আবার নিম পাতার পাউডার, আপনি যদি পেস্ট তৈরি করে। সপ্তাহে ২-৩ দিন আপনার মুখে ও শরীরে ব্যবহার করেন? তাহলে আপনার শরীরের রোগ বালাই
দূর করতে সাহায্য করবে। ও আপনার শরীর ও আপনার ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে।
আবার নিম পাতার পাউডার? নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার শরীরে কোন রোগ বালাই, প্রবেশ করতে পারবে না। আরো আপনার শরীরে যদি, দাগ কিংবা ব্রণ থাকে তাহলে, অল্প কিছুদিন নিম পাতার গুড়া নিয়মিত ব্যবহার করলে সকল দাগ ও ব্রণ দূর হয়ে যাবে। এবং আপনার ত্বককে, দ্রুত উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে। আবার নিম পাতার গুড়া নিয়মিত ব্যবহারের ফলে? আপনার চুলের গোড়া শক্ত হবে? ও চুল পড়া বন্ধ হবে। আবার শরীরের যদি কোন জটিল দাগ থেকে থাকে? নিম পাতার পেস্ট ১-২ মাস নিয়মিত ব্যবহার করলে সেই দাগ ও মুছে যাবে।
নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা
নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম? ও নিম পাতার গুড়া খেলে কি কি উপকার হয়? সেগুলো এই সেকসনে ভালো
করে, দেখে নিন ও জেনে নিন। প্রথমে বলি, নিম পাতা গুড়া খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়। যেমন
শরীরে যদি চুলকানি, এলার্জি থাকে? তাহলে নিম পাতার গুড়া অল্প কিছুদিন খেলেই শরীরের চুলকানি ও এলার্জি ভালো হবে ১০০% গ্যারান্টি দিচ্ছি। কারণ আমি নিজে ও নিম পাতার গুড়া অল্প কিছুদিন নিয়মিত খেয়ে দেখেছি ১০০% কাজ করে। আবার সারাদিনের ক্লান্তিও দূর হয়ে যাবে? নিয়মিত নিম পাতার গুড়া সপ্তাহে ৩-৪ দিন? ১-২ মাস খেলে।
আবার নিম পাতার গুড়া নিয়মিত, সপ্তাহে ৩-৪ দিন? ১-২ মাস খেলে আপনার শরীরে ও ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। আবার ত্বকে রোগ ও নিরাশ হবে। আবার চুলকে দূর লম্বা করতে সাহায্য করবে। চুলের গোড়া শক্ত করবে, এবং চুলের খুশকি দূর করতেও সাহায্য করবে। এবং আপনার মাথায় থেকে চুল পড়ে গেলো সেই জায়গাতে নতুন চুল বের হবে খুব দ্রুত? আপনি যদি নিম পাতার গুড়া নিয়মিত, সপ্তাহে ৩-৪ দিন? ১-২ মাস খান। শরীরের এই সকল উপকারের জন্য হলেও নিম পাতার গুড়া নিয়মিত, সপ্তাহে ৩-৪ দিন? খেতে হবে। আবার আপনার মাথাযর চুল পড়া ও বন্ধ হয়ে যাবে। এবং আপনার
মাথায় যদি অতিরিক্ত উকুন ও খুশকি থাকে তাহলে নিম পাতার গুড়া সপ্তাহে ৩-৪ দিন নিয়মিত খেলে? আপনার মাথার উকুন ও খুশকি ২-৩ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যাবে। ১০০% গ্যারান্টি দেবো। ও প্রমাণসহ দেখিয়ে দেবো।
লেখকের শেষ কথা বা মন্তব্য
আজকের এই আর্টিকেলে সম্পূর্ণ পড়ে? নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও নিম পাতার গুড়া খাওয়ার
উপকারিতা সম্পর্কে সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি ও বুঝিয়ে দিয়েছি। এবং আশা করতে পারি সবাই বুঝতে পেরেছেন। নিম পাতা গুড়া করার নিয়ম ও নিম পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে? এবং আপনার আর্টিকেলটি যদি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে এতোক্ষণ বুঝে গেছেন? নিম পাতার গুড়া নিয়মিত খেলে কোনো ক্ষতি নেই। তবে নিম পাতার গুড়া নিয়মিত খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়। তাই আপনারা চেষ্টা করবেন? নিম পাতার গুড়া কিংবা নিম
পাতার রস নিয়মিত খাবার।
আর হ্যাঁ? নিম পাতার গুড়া খাওয়ার আগে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ে নেবেন। তা না হলে পরবর্তীতে আপনার অনেক সমস্যা হতে পারে। এবং আর্টিকেলটি সুন্দরভাবে বুঝিয়ে বলা হয়েছে। কিভাবে নিম পাতার গুড়া খেলে উপকার হবে। এবং কিভাবে নিম পাতার গুড়া খেলে ক্ষতি হবে। এবং আপনাদের অনুরোধ করবো অবশ্যই নিম পাতার গুড়া খাওয়ার আগে এর উপকার ও অপকার সম্পর্কে সুন্দরভাবে জেনে নেবেন। আবারো বলছি যারা গর্ভবতী অবস্থায় আছেন? কিংবা যারা সন্তান নেওয়ার চেষ্টা করছেন তারা নিম পাতার গুড়া খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ কোন গর্ভবতী মহিলা, নিম পাতার গুড়া খেলে সেই মেয়েটি গর্ভে বাচ্চা আস্তে অনেক সমস্যা হবে। তাই আবারো সতর্ক করছি? কোনো গর্ভবতী মহিলা নিম
পাতার গুড়া খাবেন না? ও অন্য যে জানে না তাকেও বুঝিয়ে বলে দেবেন। এতে আপনার ও ভালো এবং সেই গর্ভবতী মহিলার ও উপকার হবে।



অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url