মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়


আপনি কি ঘরে বসে আয় করতে চান? তাও আবার মাসে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত। অল্প কিছুক্ষণ সময় দিয়ে, আপনি যদি চান তাহলে অনায়াসে, মাসে ২০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটা দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং করে, ভিডিও এডিটিং করে, গ্রাফিক ডিজাইন এর কাজ, আবার আপনি চাইলে টিউশন করিয়ে ও মাসে ২০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। আরো অনেক মাধ্যম আছে অনলাইনে সেই কাজ আপনি যদি ঠিক মত করতে পারেন, তাহলে খুব সহজেই আপনি মাসে ২০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। 
মাসে-২০-হাজার-টাকা-আয়-করার-উপায়
এখন মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার জন্য, প্রথমে আমার এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে, তাহলে আপনি সম্পূর্ণ ভাবে বুঝে যাবেন কিভাবে মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। তো দেরি না করে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং মাসে ২০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম কিভাবে করা যায়। সেই বিষয়ে জেনে নিন ও দেখে নিন সুন্দরভাবে। তাহলে আপনার কাজ করার প্রতি মন টানবে এবং আপনি সফল হবেনই ইনশাআল্লাহ।

পেজ সূচিপত্র: মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়? এই বিষয়ে আপনারা ওপরেই জেনেছেন, তাই আমি সরাসরি কিছু কথা বলি এবং আপনারা এই কথাগুলো সুন্দরভাবে পড়ে নিন ও বুঝে নিন। তাহলেই বুঝতে পারবেন, কিভাবে মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। আর দেরি না করে কথা শুরু করা যাক।  আর একটা কথা আপনি যদি এই আর্টিকেলটি প্রথমবার পড়েন। তাহলে আমি 100% গ্যারান্টি দিব। এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পরার পরে, আপনি প্রথম অবস্থায় কিভাবে মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন, সেই বিষয়ে সুন্দর ধারণা পেয়ে যাবেন। এবং আপনি তখন নিজেই বুঝে যাবেন, আমি কতক্ষণ কাজ করলে এবং কিভাবে কাজ করলে আমার এই ইনকাম টি বৃদ্ধি করা যায়, ও আরো বেশি টাকা কিভাবে কাজ করলে ইনকাম করা যায় সে সম্পর্কে সুন্দর একটি ধারণা পেয়ে যাবেন। আবার আমি এখন মনে পরবো যে আপনি হয়তো আমার এই আর্টিকেলটি যদি না পড়তেন তাহলে মাসে কিভাবে ২০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করা যায় সে সম্পর্কে আপনি কিছুই জানতেন না। তাই আমি বলতে পারব যে এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারও উপকার হয়েছে এবং আমারও কিছু টাকা আরনিং হয়েছে। 
আবার আপনি যদি মনে করেন, অনলাইনে অন্যজনের কাজ করে দিয়ে ও কিন্তু মাসে ২০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। তাই এখনে আপনারা সবাই সুন্দরভাবে দেখে নিন ও বুঝে নিন, অনলাইনে অল্প কিছুক্ষণ সময় দিয়ে, প্রথম অবস্থায় কিভাবে মাসে ২০ হাজার টাকা কিভাবে ইনকাম করা যায়। তাই আবারো আমি আপনাদের সুবিধার্থে অনুরোধ করবো, আপনারা এই আর্টিকেলটি সুন্দরভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। তাহলেই আমি ১০০% গ্যারান্টি দিব। আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ে মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন, খুব সহজেই অল্প কিছুক্ষণ অনলাইনে সময় দিয়ে। এখন আমি আপনাদেরকে বলবো ,আমি কিভাবে কাজ করে, অনলাইন থেকে মাসে প্রায় ২০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করে থাকি। আবার আপনাদেরকে ও শিখিয়ে দেব।

এখন প্রথম অবস্থায় আপনারা কিভাবে কাজ শুরু করলে, প্রথম মাসেই ১৫ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন, ও যে সকল উপায়ে অনলাইনে অল্প কিছুক্ষণ সময় দিয়ে আমি নিজেই মাসে, প্রায় ২০ হাজার টাকা ইনকাম করে থাকি, সে সকল নিয়মই আজকের এই আর্টিকেলে বলবো। আবার অনলাইনে এমন অনেক কাজ আছে যে কাজগুলো করলে আপনি, মাসে ২০ হাজার টাকা কেন, তখন আপনি মনে করলে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন অনায়াসে। তাই আপনারা আর্টিকেলটি সুন্দরভাবে ও মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং যে বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনি এখনো জানেন না, কিভাবে অনলাইন থেকে মাসে প্রায় ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। সে বিষয় গুলো সুন্দরভাবে জেনে নিন। ও নিচে  আপনাদের সুবিধার্থে সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তাই এখন আমি আশা করব। আপনারা অনলাইনে অল্প কিছুক্ষণ সময় দিয়ে, নতুন অবস্থায় কিভাবে, মাসে 20 হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। সে বিষয়ে সুন্দর ভাবে বুঝে গেছেন আর্টিকেলটি পড়ে।

ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করার উপায়

আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদেরকে ইতিমধ্যে বলে এসেছি, কিভাবে ১ মাসে, প্রায় ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। তাই এখন কথা না বাড়িয়ে আর্টিকেলে মনোযোগ দিই। এখন আপনারা যদি আজকের এই আর্টিকেলের উপরের সেকশন গুলো সম্পূর্ণ পড়ে আসেন তাহলে, আশা করতে পারি, আপনি কিভাবে মাসে, প্রায় ২০ হাজার টাকা ইনকাম করবেন। আবার যে শুধু উপরকার ওই কাজগুলো করলেই অনলাইনে ইনকাম হয়, এটা যদি আপনি ভাবেন তাহলে আপনার ধারণা একেবারেই ভুল আমি বলব, এবং প্রমাণসহ আপনাকে দেখিয়ে দিব। অনলাইনে এমন অনেক কাজ আছে যে বিষয়ে আপনি এখনো জানেন না। তাই এই কাজগুলো সম্পর্কে জানতে আপনাকে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে ও বুঝতে হবে। 

এবং আপনাকে মনে করতে হবে, আমি এই কাজগুলো করি তাহলে মাসে, প্রায় ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবো, অনলাইনে অল্প কিছুক্ষণ সময় দিয়ে। তাই আপনাকে এখন এই সকল বিষয়গুলো সম্পূর্ণ জানতে এবং প্রথম অবস্থায় কিভাবে মাসে, প্রায় ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায় সে বিষয়ে জানতে হবে, এবং এই বিষয়ে জানতে আপনাকে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। তাহলে আমি ১০০% গ্যারান্টি দিব। আপনি মাসে, প্রায় ২০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ও ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করিয়ে ও মাসে ২০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন অনায়াসে, আমি ১০০% গ্যারান্টি দিব। আপনি শুধু প্রতিদিন ১ থেকে দেড় ঘন্টা অনলাইনে সময় দিলে, ও আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটা, কিংবা ল্যাপটপ থাকে তাহলে ল্যাপটপ চালিয়ে। এখন আমি মনে করি যে, গ্রাম অঞ্চলের অনেক ছেলে মেয়েরাই আছেন যারা এই বিষয়ে কিছুই জানেন না এবং জানলে আমি ১০০% গ্যারান্টি দিব আপনারা অবাক হবেন। যে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। আবার একটু বেশি সময় দিয়ে কাজ করলে এর থেকে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়। এবং এই বিষয়ে সম্পূর্ণ ধারণা নিতে আপনাকে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। এবং আমরা যারা বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করা খুবই সহজ হয়ে গেছে। কারণ বর্তমান যে সময়টা আমরা কাটাচ্ছি সেটাকে অনেকে AI যুগ বলে মনে করে।

কারণ আমাদের আগে যে কাজগুলো করতে ১ থেকে দেড় ঘন্টা সময় লাগতো, বর্তমানে সেই কাজগুলো করতে, ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময়ের মধ্যে হয়ে যায়, শুধু AI হেল্প নিয়ে। তাই বর্তমানে আমরা AI সাহায্য নিয়ে, ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারি। আবার আপনারা হয়তো জানেন ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক সেক্টর আছে, এবং আমি বিশ্বাস করবো আপনারা যদি এই সেক্টরের কাজ কোনোদিন ও না করে থাকেন। তারপরেও আমি বলব বর্তমানে মোবাইল ফোনের যে সকল আপডেট গুলো এসেছে, সে আপডেট গুলো সম্পর্কে আপনারা যদি একটু ঘাঁটাঘাটি করেন কিংবা ইউটিউবে ভিডিও দেখেন তাহলে বিষয়টি ক্লিয়ার হয়ে যাবে। এবং এখন আমি আপনাদেরকে বলব যে, আপনারা যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ ইতিমধ্যেই জেনে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা কোনো বিষয়ি না। আবার আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সম্পর্কে কিছুই জানেন না। এবং কোথায় থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোর্স করলে আপনার জন্য ভালো হবে, সেটি আপনি চাইলে ইউটিউবে সার্চ দিয়ে খুব অল্প সময়ে দেখতে পারবেন। আপনার নিজের জেলাতে কোন আইটি সেন্টার টপ রেংকিংয়ে রয়েছে। 

ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়? এখন বিষয় হচ্ছে, ফাইবার সম্পর্কে আমি আশা করব অনেকেরই ধারণা আছে, আবার এমন অনেকেই আছেন যাদের কোনো ধারণা নেই। তাই আপনাদের সুবিধার্থে আমি ফাইবার মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে একটু আলোচনা করব। তাহলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। ফাইবার মার্কেটপ্লেস হলো  এমন একটি মার্কেটপ্লেস, যেখানে আপনি আপনার স্কিলকে কাজে লাগিয়ে নিজের ঘরে বসে থেকে মাসে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ জেনে থাকেন। তাহলে আপনার জন্য ফাইবার মার্কেটপ্লেস একটি লাইফ টাইম ইনকাম করার মতন বিশ্বস্ত সাইট হয়ে দাঁড়াবে। এখন আমি মনে করি আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ জানেন। তাই এইবার বলতে পারি ফাইবার মার্কেটপ্লেসে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর যেকোনো ধরনের কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন, খুব সহজে, তাও আবার মাসে লক্ষাধিক টাকার উপরে। এখন আপনি মনে করেন আমি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে ভালো বুঝি এবং আপনি একজন ডিজিটাল মার্কেটার ও ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিষয়ে আপনার অনেক দিনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। 
মাসে-২০-হাজার-টাকা-আয়-করার-উপায়
এখন শুধু আপনার অভিজ্ঞতা থাকলেই হবে না। আপনাকে যে কাজ দিবে সে কিভাবে বুঝবে যে, আপনি একজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার, তাই সেই বায়ারকে বোঝানোর জন্য। প্রথমত আপনাকে একটি প্রফেশনাল ভাবে গিগ তৈরি করতে হবে, এবং সেই গিগটিকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে নিতে হবে। এবং অবশ্যই আপনাকে বলে দিতে হবে যে আপনি এই কাজটির জন্য কত টাকা নিবেন এবং সেই কাজটি আপনি কতটুকু করে দিবেন। এবং আপনার গিগটি যদি প্রফেশনাল হয়ে থাকে, তাহলে যে কোনো বায়ার আপনার সেই গিগটি দেখে আপনার কাছে সেই কাজটি অর্ডার করতে পারে। এখন একটি কথা আপনার জানা প্রয়োজন কারণ আপনি যদি, আপনি যদি প্রথমে নতুন অবস্থায় ফাইবার মার্কেটপ্লেসে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করেন ও প্রফেশনাল ভাবে একটি গিগ তৈরি করেন তাহলে, আপনি ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ পাওয়ার খুবই সোজা হয়ে যাবে। শুধু আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোন বিষয়ে এক্সপার্ট আছেন। এবং আপনার স্কিলটিকে কাজে লাগিয়ে, ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে।

এখন আমি আপনাদেরকে আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলি যে, মার্কেটপ্লেসে কাজ করে আপনি যে মজাটি পাবেন, সেই কাজ অন্য কোথাও করলে মার্কেটপ্লেস এর মতন মজা পাবেন না। আমি ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি। কারণ আপনি মার্কেটপ্লেসে নিজ স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন। আপনাকে কেউ কাজের জন্য চাপ দিবে না, আবার আপনি কাজটি কমপ্লিট করার সঙ্গে সঙ্গে সেই কাজটি পেমেন্ট পেয়ে যাবেন। আবার আপনি যদি মনে করেন আমি ১০ দিন কাজ করবো না। সেটা কোন বিষয় না কারণ আপনি মার্কেটপ্লেসে নিজের স্বাধীনতা মত কাজ করতে পারবেন। আবার আপনি যদি মনে করেন, আমি প্রতিদিন কাজ করব সেটাও করতে পারবেন। তবে একদিনে ৪-৫ অর্ডার পাওয়ার জন্য, মার্কেটপ্লেসে আপনাকে অন্তত ৬-৮ মাস কাজ করতে হবে। তাহলে আপনি প্রতিদিন ৪-৫ অর্ডার পাবেন। ও আপনি যদি এই ৪-৫ অর্ডার কমপ্লিট করতে পারেন, তাহলে প্রতিদিন অন্তত ৫-১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।

আবার আপনি মার্কেটপ্লেসে এক দিক দিয়ে সুবিধা পাবেন কারণ, আপনাকে মার্কেটপ্লেসে কোন টাকা ইনভেস্ট করা লাগছে না। তারপরেও কিন্তু মার্কেটপ্লেস আপনাকে কাজ দিবে, এবং আপনি যদি সেই কাজটি ভালোভাবে করে দিতে পারেন, তাহলে মার্কেটপ্লেস থেকে ভালো একটি অ্যামাউন্টের টাকা আর্নিং করাতে পারবেন খুব সহজে। আপনাদের মোটিভেশন আনার জন্য, আমি বর্তমানে ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে প্রতিদিন প্রায়, 5-6 হাজার টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারি। কারণ মার্কেটপ্লেসে আমি দীর্ঘদিন যাবত কাজ করে আসছি এবং আমার অনেক পরিচিত বায়ার আছে যারা আমাকে পার্সোনালি নক দিয়ে কাজের অর্ডার দেয়। এবং এই পরিচিত বায়ারদের কাজ করে, প্রতিদিন প্রায় ৫-৬ হাজার টাকা ইনকাম করে থাকি। এবং মার্কেটপ্লেসে থেকেও ইনকাম করে থাকি। আপনাদের বোঝানোর স্বার্থে আমি আমার একটি গিগ সম্পর্কে আপনাদের বলি এবং বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি।

প্রথমত বলি আমার একটি গিট আছে যেটিতে শুধু সিম্পল একটি লোগো ডিজাইন করে দিলে প্রিমিয়াম প্যাকেজ এর জন্য আমি ৮০ ডলার চার্জ করে থাকি। এবং স্ট্যান্ডার প্যাকেজ এর জন্য ৫০ ডলার চার্জ করে থাকি। আবার আরও একটি আছে যেটিতে আমি ৩০ ডলার চার্জ করে থাকি। এবং এই কাজটি করতে আজ থেকে ১-২ বছর আগে সময় লাগতো প্রায় ৪-৫ ঘন্টা। কিন্তু ২০২৫ সালে এসে সেই কাজটি কমপ্লিট করতে আমার সময় লাগে ১ ঘন্টা। এবং এই এক ঘন্টার কাজটি কমপ্লিট করলে সর্বনিম্ন আমি ৩০ ডলার পেমেন্ট পাব এবং কেউ যদি প্রিমিয়াম প্যাকেজটি নেই তাহলে এক ঘন্টা কাজ করে আমি ৮০ ডলার ইনকাম করতে পারব। এখন তাহলে আপনারা সম্পূর্ণ ধারণা পেয়েছেন যে মার্কেটপ্লেসে কিভাবে কাজ করলে বেশি টাকা ইনকাম করা যাবে এবং কতদিন কাজ করলে প্রতিদিন ৪-৫ টা থেকে অর্ডার কমপ্লিট করা যায়।

আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়? এখন আপনি কিন্তু ইতিমধ্যেই মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে জেনে এসেছেন। কারণ উপরকার সেকশনে আমি ফাইবার মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বলে এসেছি, এবং এই সেকশনে আমি আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে আপনাদের বুঝিয়ে দেব। তো প্রথমে আমি বলি যে ফাইবার মার্কেটপ্লেস এবং আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস এই দুটো ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অনলাইনে থেকে টাকা ইনকাম করার মাধ্যমে। কারণ একজন ফ্রিল্যান্সার, ফ্রিল্যান্সিং এর যে সেক্টরে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করে এসেছে। এবং সেই কাজের স্কিলটিকে ব্যবহার করে, মার্কেটপ্লেস থেকে খুব সহজেই মাসে, লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে থাকে। তবে আপনি ফাইবার মার্কেটপ্লেসে কাজ করে এক মাসে যদি ৫০০ ডলার ইনকাম করেন। তাহলে আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসে এক মাসে ৪০০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন। কারণ ফাইবার মার্কেটপ্লেস একটি কাজ কমপ্লিট করে দিলে আমাদের থেকে কমশন কাটে ৫% এবং আপনার মার্কেটপ্লেস আমাদের থেকে কমিশন কাটে 15%। তাহলে এখন আপনি বুঝতে পেরেছেন, আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে ডলার ইনকাম করার পদ্ধতি এবং ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে ডলার ইনকাম করার পদ্ধতি
এখন আমি আশা করতে পারি যে, আপনারা ফাইবার মার্কেটপ্লেস এবং আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে একটু হলেও ধারনা পেয়েছেন। আবার আপনি যদি ফাইবার মার্কেটপ্লেস এ একটি কাজ কমপ্লিট করেন তাহলে সেই কাজের ৫% ডলার মার্কেটপ্লেস আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে কেটে নিবে, আবার আপনি আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসে ও একই নিয়ম অনুযায়ী আপনি একটি কাজটি কমপ্লিট করার পরে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে 15% ডলার মার্কেটপ্লেস কেটে নিবে। কারণ আপনি যে সেই মার্কেটপ্লেসে থেকে টাকা ইনকাম করছেন তার জন্য মার্কেটপ্লেস এর কর্তৃপক্ষ আপনার থেকে কিছু কমিশন নিয়ে আপনাকে কাজ দেয় এতে মার্কেটপ্লেসের ও কিছু লাভ হয় ও আপনি যে কাজটি পাচ্ছেন কোন ঝামেলা ছাড়াই এর জন্যই মার্কেটপ্লেসকে আপনার কাজের ৫ পার্সেন্ট এবং ১৫% কমিশন দেয়া লাগে।

ফ্রিল্যান্সার ডটকম থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

ফ্রিল্যান্সার ডটকম থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়? এখন আমি বলবো আপনি যদি একজন গ্রাফিক ডিজাইনার কিংবা ভিডিও এডিটিং এর এক্সপার্ট হয়ে থাকেন, তাহলে ফ্রিল্যান্সার ডট কম আপনার জন্য বেস্ট মার্কেটপ্লেস আমি বলবো। আবার যে শুধু গ্রাফিক ডিজাইনার এবং ভিডিও এডিটর দের জন্যই ফ্রিল্যান্সার ডট কম বেস্ট সেটা ভাবলে কিন্তু হবে না। কারণ ফাইবার ও আপওয়ার্ক এর মতই ফ্রিল্যান্সার ডট কমও একটি মার্কেটপ্লেস। যেখানে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যত ধরনের কাজ আছে, সেই সকল কাজই আপনি এই মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে করতে পারবেন খুব সহজে। আবার এখানে থেকে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই আমি বলবো, যারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করে, বিশেষ করে তাদের ফ্রিল্যান্সার ডট কম ও একটি নিজের ইস্কিল কে কাজে লাগিয়ে ডলার ইনকাম করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।

এখন কথা হচ্ছে আপনাদের যে শুধু মার্কেটপ্লেসে থেকেই ইনকাম হবে এমনটা ভাবা যাবে না। কারণ বর্তমানে অনেক আইটি সেন্টার কিংবা এজেন্সি আছে, যারা তাদের কাজ করার জন্য যারা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করে আসছে, এমন ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করে, কিংবা তাদের কে দিয়ে কাজ করিয়ে নেই। এবং কাজ কমপ্লিট হলে এজেন্সি কিংবা আইটি সেন্টার যত টাকা পায়, সেখান থেকে ৫% কমিশন রেখে ফ্রিল্যান্সারদের ডলার কিংবা টাকা পেড করে দেয়। এতে আইটি সেন্টার কিংবা এজেন্সিছির ও কিছু টাকা আর্নিং হয়, এবং যে কাজটি করে দেয় তারও কিছু টাকা আরনিং হয়। এখন হয়তো আপনারা বুঝে গেছেন যে শুধু মার্কেটপ্লেসেই নয় মার্কেটপ্লেস এর বাইরে ও ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে, প্রায় ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায় খুব সহজে। এখন এমন অনেকে আছেন, যারা এই আর্টিকেলটি পড়ে। ভাবছেন আমিও ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই।

তাই আপনাদের সুবিধার্থে রাজশাহী জেলাতে কোথায় ফ্রিল্যান্সিং এর কোর্স করলে ভালো হবে, কিংবা কোথায় থেকে কোর্স করলে আপনার জন্য ভালো হবে, এবং দ্রুত কোর্সটি কমপ্লিট করতে পারবেন, এবং সম্পূর্ণ কাজ শিখতে পারবেন। সেই বিষয়টি জানতে নিচের এই লিংকে কিংবা এই বাটনে ক্লিক করতে পারেন। আবার আপনি চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে ও ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যেকোনো বিষয়ে কাজ শিখতে পারবেন। তবে আপনি অফলাইনে যদি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স সম্পূর্ণ শেষ করতে পারেন। তাহলে আপনার অভিজ্ঞতাটি ও আপনার কাজের স্কিলটি এক রকম হবে। আবার আপনি অনলাইনের মাধ্যমে কোর্স কমপ্লিট করেন তাহলে আপনার অভিজ্ঞতা ও আপনার কাজের স্কিলটি এক রকম হবে। তাই আপনাদেরকে আমি সহজ ভাষায় বলতে চাই আপনারা যদি পারেন তাহলে অফলাইনের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যে কোন কোর্স করতে পারেন।

এবং আপনি যদি অফলাইনে কোর্স করেন। তাহলে যেকোনো সমস্যা হলে, সেটির সমাধান দ্রুত পেয়ে যাবেন। আবার আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে কোর্স করেন, তাহলে আপনার যদি কোন সমস্যা হয়। সেই সমস্যার সমাধান আপনাকেই ইউটিউব দেখে ভিডিও দেখে কিংবা কোন অভিজ্ঞ দক্ষ ফ্রিল্যান্সার এর কাছে থেকে সমাধান করতে হবে। এখন আশা করা যায়, আপনারা বুঝে গেছেন যে অফলাইনের মাধ্যমে কোর্স করা ভালো না, অনলাইনের মাধ্যমে কোর্স করা ভালো। আবার আপনাদের সুবিধার্থে আমি ফ্রিল্যান্সার ডটকমে প্রফেশনাল ভাবে অ্যাকাউন্ট কিভাবে খুলতে হয় সে বিষয়ে যদি কোন ধারণা না থাকে তাহলে আপনি নিচের দেয়া লিংকে কিংবা এই বাটনে ক্লিক করে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। আবার এখানে আপনাদের সুবিধার্থে স্ক্রিনশট দিয়েও দেখানো আছে যেন আপনারা দেখলেই বুঝতে পারেন কিভাবে ফ্রিল্যান্সার ডট কম এ প্রফেশনাল ভাবে একাউন্ট খোলা যায়।

অন্যান্য মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

অন্যান্য মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়। প্রথমে আমি বলি যে আপনারা যদি আজকের এই আর্টিকেলটি উপরের দিকে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ে আছেন তাহলে ইতিমধ্যে আপনারা জেনে গেছেন মার্কেটপ্লেস থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় এবং সেই টাকাটি কিভাবে আপনার হাতে পাওয়া যায়। এখন বিষয় হচ্ছে ফাইবার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ডটকম এমন অনেক মার্কেটপ্লেস আছে যেখানে আপনি কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং এই সকল মার্কেটপ্লেস এ কাজ করার জন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং এর যেকোনো একটা সেক্টরে এক্সপার্ট হতে হবে। তবে আপনি মার্কেটপ্লেস এবং অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে কাজ করে খুব সহজেই প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আবার আপনি যদি ইতিমধ্যেই ফ্রিল্যান্সিং এর কোন সেক্টরে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করে থাকেন এবং ফ্রিল্যান্সসার হয়ে থাকেন তাহলে খুব সহজে এ সকল মার্কেটপ্লেস এবং অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন। আবার আপনি যদি মনে করেন অনলাইনের সকল মার্কেটপ্লেস বাদ দিয়ে, লোকাল মার্কেটপ্লেসে ও কাজ করতে পারবেন। তবে লোকাল মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে আপনাদের আগেই বলে এসেছি।

তারপরেও আপনাদের সুবিধার জন্য আবার বলছি, কোন এজেন্সি কিংবা আইটি সেন্টারের মাধ্যমে কাজ করাকেই লোকাল মার্কেটপ্লেসে কাজ করা বলে। আবার আপনার এলাকাতে কোন ফটো স্টুডিওতে কিংবা কোন অনলাইনে সকল ধরনের কাজ করার জন্য নতুন দোকান দিয়েছে। এবং সেই দোকানটি সম্পর্কে ফেসবুকে বুস্টিং করা বলেন, ও তার সেই দোকানটি প্রমোট করার জন্য, আপনাকে দায়িত্ব দেয় এবং সেই কাজটিকেও লোকাল মার্কেটপ্লেস এর কাজ বলে। এবং আপনি এই একই কাজ যদি মার্কেটপ্লেসে করেন তাহলে সেটিকে মার্কেটপ্লেসের কাজ বলে। এখন তাহলে আপনারা সুন্দরভাবে বুঝে গেছেন যে মার্কেটপ্লেস এ কাজ করার নিয়ম ও লোকাল মার্কেটপ্লেসে কাজ করার নিয়ম সম্পর্কে।    

এখন আপনি যদি চান তাহলে আপনার ফেসবুকে কিছু ডলার বুস্টিং করে অ্যাড চালাতে পারেন। এবং সেই অ্যাড চালানোর মাধ্যমে আপনি লোকাল মার্কেট থেকে আপনার কাস্টমার পেতে পারেন। মানে কিছু টাকা খরচ করে আপনি কাস্টমারকে নিয়ে আসছেন এবং সেই কাস্টমারের কাজটি কমপ্লিট করে ভালো একটি এমাউন্টের টাকা ইনকাম করতে পারছেন। আবার আপনি চাইলে আপনার এলাকাতে কোন লোকাল এজেন্সির মাধ্যমেও কাজ করে মাসে ২০ হাজার টাকার ওপর ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোন একটি কাজের প্রতি দক্ষতা ও স্কিল থাকে। 

আবার আপনি যদি চান তাহলে আপনি নিজেই একটি লোকাল এজেন্সি কিংবা আইটি সেন্টার খুব সহজেই খুলতে পারবেন এবং সেটিকে চালাতে পারবেন। এতে লাভ হবে কি আপনি লোকাল মার্কেট থেকে কাজ সংগ্রহ করবেন এবং সেই কাজগুলোকে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার দিয়ে করিয়ে, সেখান থেকে কিছু টাকা কমিশন কেটে কাজ করাতে পারবেন। মানে মার্কেটপ্লেসে আপনি কাজ করলে মার্কেটপ্লেস যে পার্সেন্ট আপনার থেকে কেটে নেয় ঠিক সেই পারসেন্টি আপনি লোকাল এজেন্সিতে করালে আপনারও লাভ হবে, এবং যে কাজটি করবে তারও লাভ হবে। তাই আপনি যদি চান তাহলে নিজে একটি এজেন্সি কিংবা আইটি সেন্টার দাঁড় করাতে পারবেন। এবং এজেন্সি কিংবা আইটি সেন্টারটি দ্রুত দাঁড় করানোর জন্য কিভাবে কাজ করতে হবে। সে বিষয় যানতে আপনি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লেই, এই আর্টিকেলের মধ্যেই পেয়ে যাবেন, একটি এজেন্সি কিংবা আইটি সেন্টার দ্রুত কিভাবে দাঁড় করানো যায়, সেই বিষয়। আবার চাইলে AI কিংবা ইউটিউবে ভিডিও দেখেও শিখে পারবেন অল্প সময়ের মধ্যে।

ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার উপায়

ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে প্রথমে আমি আপনাদেরকে বলি যে, আপনি যদি মনে করেন, আমি কিছু টাকা ইনভেস্ট করবো, এবং ইনভেস্ট করার মাধ্যমে কিছু টাকা আয় করবো। তবে আপনি চাইলে ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করতে পারেন কিন্তু ইনভেস্ট করার পরে যদি আপনি সেই টাকাটি যদি তুলতে না পারেন তাহলে ইনভেস্ট করে আপনার লস হবে। আবার এমন অনেক ইনভেস্ট করে অনলাইনে ইনকাম করার মাধ্যম রয়েছে। চাইলে আপনি সেই সকল জায়গাতে আপনার টাকাগুলো ইনভেস্ট করতে পারেন এবং অল্প কিছু টাকা হলেও লাভ করতে পারেন। তবে আমি আপনাদেরকে একটি আইডিয়া দেব, এবং আপনি যদি এই কাজটি করেন তাহলে ইনভেস্ট করে আপনার লস হবে না বরঞ্চ লাভ হবে। 

এখন প্রশ্ন আসতে পারে, কোন কাজে টাকা ইনভেস্ট করলে সেখান থেকে অল্প কিছু টাকা হলেও লাভ করা যাবে। যেমন আপনি চাইলে, যে কোন জিনিস ক্রয় করে আপনার বাসাতে রাখতে পারেন, এবং সেই জিনিসগুলো ১-২ মাস পরে যখন দেখবেন আপনার সেই জিনিসের দাম বেড়ে গেছে। তখন আপনাকে সেই জিনিসগুলো বিক্রয় করে দিতে হবে। তাহলে সেখান থেকে আপনি ভালো একটি অ্যামাউন্ট প্রফিট করতে পারবেন, ইনভেস্ট করার মাধ্যমে। এখন তাহলে নিশ্চয়ই বুঝতে পেয়েছেন, যে কোন জিনিস গুলো ক্রয় করে নিজের বাসাতে ১-২ মাস রাখলে, পরবর্তীতে সেই জিনিসগুলো বিক্রি করে অল্প কিছু টাকা লাভ করা যায়।
এখন আপনি মনে করেন, যে আমার কাছে ১০ লক্ষ টাকা আছে, এবং সেই ১০ লক্ষ টাকা আপনি যেকোনো একটি ব্যবসার কাজে লাগিয়ে দিলেন। এবং কিছুদিন পরে লক্ষ্য করে দেখছেন, যে আপনার সেই ব্যবসাটি ভালো ভাবেই চলছে। এবং এক বছর পরে, হিসাব-নিকাশ করে দেখতে পারছেন, আমি এক বছর আগে ১০ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করেছিলাম এবং এক বছর পরে, আপনি দেখছেন যে আমার কাছে ১৫ লক্ষ টাকা হয়েছে। এখন আপনি প্রমান সহ সুন্দরভাবে দেখতে পারছেন যে, ১০ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করে এক বছরে আপনি ৫ লক্ষ টাকা লাভ করেছেন। এখন তাহলে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন, কিভাবে ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করা যায়। আশা করব আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়লেই আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়? বর্তমান আপনি চাইলে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে মাসের প্রায় বিশ হাজার টাকার উপর ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে। তো কিভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এ বিষয়ে অনেকে জানেন না তো যারা জানেন না তারা আর্টিকেলটি পরে এবং জেনে নেন যে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়। এবং মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়। এখন কথা হচ্ছে আপনার হাতে যদি একটি স্মার্ট ফোন থেকে থাকে তাহলে সেই স্মার্টফোনটি দিয়ে আপনি ফটো তুলে ভিডিও করে সেগুলো সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। যেমন মনে করেন আপনি একটি ভিডিও করলেন সেই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছেন এবং সেই ভিডিওটি দেখতে পাচ্ছেন অনেক পরিমান ভিউরিস এসেছে। 
মাসে-২০-হাজার-টাকা-আয়-করার-উপায়
তাহলে আপনি সেই একটি ভিডিও থেকেই বিশ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। যেমন বাংলাদেশে এমন অনেক বড় বড় সেলিব্রেটিরা আছে যারা ভিডিও করে ফটো তুলে মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। এখন আমার কথা হচ্ছে ওরা যদি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সামান্য একটি হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে এত টাকা ইনকাম করতে পারে তাহলে আপনি কেন পারবেন না? আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে। আপনি যদি চেষ্টা করেন তাহলে অবশ্যই ইনকাম করতে পারবেন মাসে ২০ হাজার টাকা কেন চাইলে আপনি ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হাতে টাকা মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় - উপসংহার

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়? এই সম্পর্কে আজকের এই আমার আর্টিকেলটি আমি সম্পূর্ণ করে এসেছি। তো যারা এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ করেছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই যে আপনারা ঠিক আর্টিকেলটি পড়েছেন এবং আপনারা বুঝে গেছেন যে মাসে ২০ হাজার টাকা কিভাবে ইনকাম করা যায়। আরো জেনেছেন যে ইনভেস্ট করে ইনকাম করা যায় কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে ইনকাম করা যায় মার্কেটপ্লেস থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় সে সকল বিষয়। তো আমি আশা করতে পারি এ সকল বিষয়গুলো জানার পরে আপনার একটি আইডিয়া কিংবা ধারণা হতে পারে যে আমি চাইলেই মাসে ২০ হাজার কেন মাসে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারব খুব সহজে। 
এখন কথা হচ্ছে মাসে বিশ হাজার টাকা আয় করার উপায় এটা নিয়ে আমার মন্তব্য হচ্ছে আপনি যদি মনে করেন তাহলেই ইনকাম করতে পারবেন। এবং অনলাইন প্লাটফর্মে আপনি যদি একটু বেশি সময় দিয়ে কাজ করেন তাহলে আজীবন আপনি বসে থেকে খেতে পারবেন এমনও কাজ আছে অনলাইন প্লাটফর্ম। আপনি চাইলে ডিজিটাল মার্কেটিং করে তিন চার বছর কাজ করবেন এবং আজীবন সেই কাজগুলো দিয়ে আপনি বসে থেকে খেতে পারবেন। যেমন আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে সেই ওয়েবসাইটে যদি এডসেন্সে আপলোড হয় তাহলে আজীবন আপনি সেই এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং সেই টাকা আপনার ব্যাংক একাউন্টে অটোমেটিক চলে আসবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url