কুয়েত হোটেল ভিসার বেতন কত


কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত? আজকের আর্টিকেলটি আমি কুয়েতে যার যেতে চাচ্ছেন এবং যারা মনে করছেন যে কুয়েতে হোটেলের কোন কাজে যাব তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকের মেডিকেল আলোচনা করব।
কুয়েত-হোটেল-ভিসা-বেতন-কত
কুয়েত হোটেল ভিসার বেতন কত এবং কিভাবে এই ভিসাটি খুব সহজে পাওয়া যায় অল্প সময়ের ভেতরে। তো চলুন দেখে নেয়া যাক যে কুয়েত হোটেল ভিসার বেতন কত খুব সহজে কিভাবে পাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। 

পেজ সূচিপত্র: কুয়েত হোটেল ভিসার বেতন কত

কুয়েত হোটেল ভিসার বেতন কত

কুয়েত হোটেল ভিসার বেতন কত? কুয়েতে হোটেল ভিসার বেতন বিভিন্ন ধরনের আছে যেমন আপনার কাজের উপর ডিপেন্ড করবে আপনার হোটেলের বেতন কেমন হবে। সাপোজ বাংলাদেশের কথাই বলি বাংলাদেশে তো হোটেলে যারা কাজ করে সবার বেতনই তো এক হয় না। ঠিক তেমন কুয়েতের হোটেলে যারা কাজ করে সবার বেতনের এক হয় না। তো আজকে আমি আপনাদেরকে বলবো হোটেলে কোন কাজের কত টাকা বেতন সে সম্পর্কেও আলোচনা করব। 
যেমন কুয়েতের হোটেলে যারা ক্লিনার এর কাজ করে কিংবা বাংলাদেশ থেকে যারা নতুন নিয়ে ক্লিনারের কাজ শুরু করে তাদের বেতন প্রথম অবস্থায় একটু কম হয়। বাংলাদেশী টাকা হিসাব করলে প্রায় ৪০০০০ থেকে ৫০০০০ টাকা প্রথম অবস্থাতে পাই কুয়েতে যারা হোটেল ক্লিনার এর কাজ করে। আর হ্যাঁ এখানে আপনি চাইলে ওভারটাইম করতে পারবেন এবং এই কাজটি করার সময় অনেক লোকজন আছে যারা টিপস দিয়ে থাকে। প্রথম অবস্থায় যারা কুয়েতে হোটেল ক্লিনার এ কাজে যাবেন তাদের মাসে ওভারটাইমসহ কাজ করলে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা ইনকাম হবে প্রথম অবস্থায়। তাহলে তো বুঝতে পেরেছেন কুয়েতে হোটেলের বেতন কেমন আরো নিচে আমি সব বিষয়ে আলোচনা করব কোন কাজের কত টাকা বেতন। 

কুয়েতে হোটেল শ্রমিকদের বেতন কেমন

উপর থেকে হলে আমরা বলে এসেছি যে কুয়েতে হোটেল ভিসার বেতন কত। ওখানে তো এভাবে বলিনি শুধু একজনের কথা বলেছি এখানে আবার আমি বলব যে শ্রমিকদের বেতন কত। হোটেলে তো মনে করেন অনেকেই কাজ করে এখন হোটেলে বেতন নির্ধারণ করা হয় পদের ওপর। এ কোন পদে কাজ করে সেই পদের জন্য কেমন বেতন সেই বেতন ধরা হয়। উপরে সর্বনিম্ন বেতন নিয়ে আলোচনা করেছি ক্লিনার। এবং এখানে আমি আরেকজনের বেতন নির্ধারণ করব যেটা সর্বোচ্চ বেতন কত টাকা পায় প্রথম অবস্থাতে গিয়ে। 

কুয়েতে হোটেলে একটি শ্রমিক প্রথম অবস্থাতে গিয়ে সর্বোচ্চ কত টাকা বেতন পায় সে সম্পর্কে এখন আলোচনা করব এই প্যারাটা তে। কুয়েতে একটি হোটেলে সর্বোচ্চ উচ্চতার পদ হলো ম্যানেজমেন্ট স্টাফ। যারা এই ম্যানেজমেন্ট স্টাফ এই পদে কাজ করে তাদের বেতন সর্বোচ্চ ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রথম অবস্থায় গিয়ে। এবং এটি পরবর্তীতে বাড়তে পারে আবার এখানে আপনি ওভারটাইম ডিউটি করার সুযোগ পাবেন। তো ম্যানেজমেন্ট স্টাফ হতে আপনাকে অনেক পড়াশুনা করা লাগবে এবং বাংলাদেশে হয়তো অভিজ্ঞতাও থাকা লাগবে। অভিজ্ঞতা থাকলে গান আপনি প্রথম অবস্থাতে গিয়ে এই চাকরিটি করতে পারবেন।

কুয়েত কোম্পানির ভিসা কত টাকা লাগে

আমরা আজকের এই আর্টিকেলে এত দূর পর্যন্ত পড়ে এসে জানতে পেরেছি কুয়েতে হোটেল ভিসার বেতন কত টাকা। এখন আমরা এখানে জানবো যে কুয়েত কোম্পানির ভিসা কত টাকা লাগে। কিংবা কোম্পানির কাজে যদি কুয়েতে যাওয়া যায় তাহলে সর্বোচ্চ কত টাকা খরচ হতে পারে সে সকল সম্পর্কে সেকশনটিতে আলোচনা করব। বিভিন্ন ধরনের ভিসায় কোম্পানির কাজে যাওয়া যায় যেমন এখানে কোন ভিসার জন্য গড় কত টাকা করে খরচ হয়েছে সম্পর্কে হালকা করে একটু বুঝিয়ে দিবেন। 
  1. ইলেকট্রিশিয়ান ভিসা  = ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা
  2. হোটেলের রেস্টুরেন্টের ভিসা = ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকা
  3. ডাইভিং ভিসা = ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা
  4. ক্লিনার ভিসা = ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা
  5. ফ্যাক্টরি ভিসা = ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা
  6. সিকিউরিটি গার্ড ভিসা = ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকা
  7. মেকানিক ভিসা = ৪ থেকে ৭ লক্ষ টাকা
  8. হাউসকিপার ভিসা = ৬ থেকে ৮ লক্ষ টাকা
  9. প্লাম্বার ভিসা = ৪ থেকে ৬ লক্ষ টাকা
কুয়েতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এ সকল কাজগুলোর জন্য যদি কোম্পানির মাধ্যমে যে থাকেন তাহলে আপনাদের ন্যূনতম এতগুলো টাকা খরচ হতে পারে। এর থেকে হয়তো কমও লাগতে পারে আবার হয়তো এর থেকে কিছু বেশিও লাগতে পারে। তাহলে হয়তো আপনারা অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন এখন যে কুয়েতে কোম্পানির ভিসার কত টাকা খরচ হয় যেতে। এবার আমি আপনাদেরকে কোন কাজের জন্য কত টাকা খরচ হয়েছে সেটাও বুঝিয়ে দিয়েছি।

কুয়েতে বিজনেস ভিসা করতে কত টাকা লাগে

কুয়েত বিজনেস ভিসা করতে কত টাকা লাগে? যারা কুয়েতে ব্যবসা করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই আর্টিকেলের এই সেকশনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনারা কিভাবে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে বিজনেস ভিসা করবেন এবং সে দেশে গিয়ে কিভাবে বিজনেস করবেন সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি যদি কুয়েত বিজনেস ভিসা আবেদন করতে চান তাহলে আপনার মোট খরচ হবে। 
  • ভিসা ফি = ১৩,০০০ টাকা 
  • ভিসা সার্ভিস কি = ৮,০০০-১৪,০০০ টাকা 
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স = ৭০০-১০০০ টাকা 
  • মেডিকেল টেস্ট = ৩০০০-৬০০০ টাকা
  • দূতাবাসে যাতায়াতের খরচ= ১৫০০-২০০০ টাকা 
  • নোটারাইজেশন = ২০০০-৩০০০ টাকা
  • মোট খরচ হবে= ২৮,২০০-৩৬,০০০ টাকা 
কুয়েত-হোটেল-ভিসা-বেতন-কত
উপরে যে খরচের তালিকাটা দিয়েছি তালিকাটা ২০২৫ সাল অনুযায়ী বানিয়েছি। ২০২৫ সালে যদি আপনি ব্যবসার কোন কাজে কিংবা বিজনেস ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনার মোট এত টাকা খরচ হতে পারে। এবং ভিসা কমপ্লিট হয়ে গেলে প্লেন ভাড়া আরো অন্যান্য খরচ পুরো সম্পূর্ণ দিয়ে আপনাকে কুয়েতের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হবে। আর বাকি কত টাকা খরচ হবে ওগুলো ভিসা হাতে পরপরে আপনি জানতে পারবেন এবং আপনি যদি কোনদিন মাধ্যমে করে থাকেন তাহলে ওরা আগেই বলে দিবে।

কুয়েতে হোটেলে কি কি কাজ করানো হয়

কুয়েতে হোটেলে কি কি কাজ করানো হয় এটা নিয়ে হয়তো অনেকেরই প্রশ্ন। প্রশ্ন হতেই পারে যে ওই দেশে কি ধরনের কাজ করানো হয় হোটেলে। একটা কথা কি বাংলাদেশে একটি হোটেলে যে ধরনের কাজ করা হয় ঠিক তেমনই কুয়েতের ও হোটেলে ঠিক ওই ধরনের কাজ করা হয়। তারপরেও কাজের ধরন আছে যে কি ধরনের কাজ করতে হয় কতক্ষণ কাজ করতে হয়। তোর নিচে আমি একটা তালিকা দিয়ে দিতাছি যে কুয়েতে হোটেলে কেমন ধরনের কাজ করানো হয়: 
  1. রিসিপশনিস্ট 
  2. বেল বয় 
  3. টেকনিশিয়ান 
  4. বাথরুম ক্লিনার 
  5. সিকিউরিটি স্টপ 
  6. কুক শেভ
  7. ম্যানেজমেন্ট স্টাফ 
  8. তোমার সার্ভিস স্টাফ 
  9. হোটেল ক্লিনার 
  10. হাউসকিপিং স্টাফ 
  11. সুইমিংপুল ম্যানেজমেন্ট
উপরে যে সকল কাজের নামগুলা দেখতে পাচ্ছেন সকল কাজের জন্যই প্রতিবছর কুয়েতে হোটেলে অনেক পরিমাণ লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। আবার শুধু যে এই কাজগুলো আছে তা নাই আরো অনেক ধরনের কাজ আছে একটি হোটেলে। যেমন মনে করেন ম্যানেজারের পিএ আরো যে সকল বড় বড় স্টাফ আছে তাদের সঙ্গে একটি করে পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট থাকে তারা লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। হোটেলে অনেক ধরনের কাজ হয় আপনারা চাইলে এই ধরনের কাজে বেশি যেতে পারবেন।

কুয়েতের হোটেলে কোন কাজের কেমন বেতন

ওপারে তো শুধু দেখলেন যে কি ধরনের কাজ করানো হয় এখন এই কাজগুলোর বেতন ন্যূনতম বেতন কত সেগুলো তো জানা প্রয়োজন। তো প্রথম অবস্থায় যারা বাংলাদেশ ইন্ডিয়া কিংবা পাকিস্তান থেকে কুয়েতে যেতে চান তাদের প্রথম অবস্থায় বেতন হবে।  আরেকটা কথা সবার বেতন এক হয় না তাই প্রথম অবস্থায় যারা যান তাদের বেতন একটু কম হয় কিন্তু একদিন বছর থাকলে বেতন অনেক বেড়ে যায়। 
প্রথম অবস্থায় যদি একজন হাউসকিপিং স্টাফি হিসেবে কুয়েতে যায় তাহলে তার বেতন বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৮০ হাজার টাকা থেকে ৯০ হাজার টাকা প্রথম মাসে। আবার কেউ যদি রিসেপশনালিস্ট হয়ে যায় তাহলে তার বেতন প্রথম অবস্থায় প্রায় ৪০০০০ থেকে ৪০০০০ টাকা। তো বুঝতে পেরেছেন কাজের কেমন বেতন হয়ে থাকে আবার আপনি যদি একটি হোটেলের সাধারণ স্টাফ হিসেবে নিয়োগের যে থাকেন তাহলে আপনার বেতন প্রথম অবস্থায় প্রায় 2 লক্ষ থেকে তিন লক্ষ টাকা। সাধারণ স্তব হিসেবে যেতে আপনার পড়াশোনা জানা লাগবে এবং ওই হোটেলের মালিক যদি নিয়োগ করে থাকে তাহলে।

কুয়েতে হোটেলে ওভারটাইম করার সুযোগ আছে কিনা

আমরা ইতিমধ্যে জেনে এসেছি কুয়েত হোটেল ভিসার বেতন কত। এখন কথা হচ্ছে বেতন কত এটা তো জানলাম এখন ওই দেশে কাজে গিয়ে কি আমরা ওভারটাইম করতে পারব এটা নিয়ে অনেকের অনেক ধরনের প্রশ্ন থেকে থাকে। তো ওভারটাইম করা যায় কিসের সম্পর্কে আমি আলোচনা করব। প্রথমেই বলব যে হ্যাঁ আপনি ওভারটাইম করতে পারবেন আবার টাইম করার জন্য আপনার কি যোগ্যতা লাগবে। আপনি যে ওই দেশে গিয়েই কাজ শুরু করে আবার টাইম করবেন সেটা না। অন্যতম এ দেশে গিয়ে আপনাকে ৬ মাস কাজ করতে হবে তারপর এখানে আপনি ওভারটাইমে কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং ওভারটাইম কাজ করতে পারবেন। 

কুয়েতে হোটেল শ্রমিক হিসেবে গেলে আপনি প্রথম ছয় মাস আপনার যতক্ষণ ডিউটি ততক্ষণই কাজ করতে পারবেন এবং ছয় মাস পরে থেকে আপনি চাইলে আপনার ডিউটি শেষ করে আপনি যতক্ষণ ওভারটাইম করতে পারবেন সেটার টাকা আপনাকে একটা ভাবে পে করা হবে। এমন সাপোর্ট করেন আপনার ডিউটি টাইম ৮ ঘন্টা আপনার আট ঘণ্টা পর আপনি যদি আরো ৪ ঘন্টা করেন ৫ ঘন্টা করেন ওইটার টাকা আপনাকে একটা পে করবে হোটেল কর্তৃপক্ষ। আর বাইরের দেশে এটাই হলো একটি সুবিধা যে ডিউটি শেষ করে ও ওভারটাইম কাজ করা যায়। আর ওভার টাইমে কাজের টাকা আপনাকে ঘন্টা হিসেবে দেয়া হবে।

কুয়েতে যাবার জন্য সরকারি পদ্ধতিতে ভিসা করা ভালো না এজেন্সির পদ্ধতি

আজকের আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছুই জেনেছেন এখন এই সেকশনে জানতে হবে যে কুয়েতে যাবার জন্য সরকারি পদ্ধতিতে ভিসা করা ভালো না এজেন্সির পদ্ধতিতে ভিসা করা ভালো। কিন্তু অনেক বড় একটি ফেক্ট । কারণ এমন অনেক এজেন্সি আছে যারা প্রতারণা করে এ কারণে কার মাধ্যমে দেওয়া সবচেয়ে ভালো। প্রথমে আমি বলব যে আপনারা সরকারি পদ্ধতিতে ভিসা করুন এতে যদি একটু সময় বেশি লাগে তাও আপনারা নির্ভয়ে ওই দেশে গিয়ে কাজ করতে পারবেন। 
কুয়েত-হোটেল-ভিসা-বেতন-কত
সরকারিভাবে গেলে যে সকল সুযোগ সুবিধা গুলো পাবেন: প্রথমত সরকারি ভাবে গেলে আপনার খরচ কম হবে এবং বাংলাদেশ থেকে আপনি নির্ভয়ে ওই দেশে গিয়ে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতে পারবেন এবং সরকারিভাবে ভিসা করলে সময় একটু বেশি লাগবে। আবার সরকারিভাবে গেলে আপনি বেতন ও প্রথম অবস্থায় একটু কম পাবেন। 

আর কোনদিন এর মাধ্যমে গেলে কি সুযোগ সুবিধা পাবেন: মাধ্যমে গেলে আপনার টাকা বেশি খরচ হবে এবং অল্প সময়ে আপনি ওই দেশে যেতে পারবেন। আবার কি প্রথম অবস্থায় গিয়ে আপনি সরকারীভাবে যদি সাপোর্ট ৫০ হাজার টাকা বেতন পান তাহলে এজেন্সির মাধ্যমে গেলে আপনি ৬০ হাজার টাকা বেতন পাবেন। রেঞ্জের মাধ্যমে গেলে এটা একটু সুবিধা কিন্তু এজেন্সির মাধ্যমে গেলে আরো একটি ভয় আছে যেটা ওরা যদি প্রতারণা করে। অনেক সময় এজেন্সির মাধ্যমে গেলে প্রতারণার শিকার হতে হয়।

কুয়েত হোটেল ভিসার বেতন কত - উপসংহার

আজকের আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছুই আপনারা জেনেছেন যে কুয়েতে হোটেল ভিসা বেতন কত টাকা আরো জেনেছেন কোন কাজের জন্য কত টাকা বেতন। তবে আ যেশা করব যে আপনারা হয়তো যারা কুয়েতে হোটেল ভিসার কাজে যেতে যাচ্ছেন তারা এই আর্টিকেলটি পড়ে সবকিছু বুঝতে পেরেছেন যে একজন হোটেল ক্রমিক হিসেবে গেলে আপনি প্রথম অবস্থায় কত টাকা বেতন পাবেন এবং দক্ষতা অর্জন করলে কত টাকা বেতন পাবেন। 
কুয়েত হোটেল ভিসার বেতন কত এটা সম্পর্কে আমার মন্তব্য হলো যে আপনারা যারা মনে করছেন যে অল্প সময়ে আমি এজেন্সির মাধ্যমে কুয়েতে হোটেলের ভিসা চলে যাব তারা এ কাজটি করেন না আমার মন্তব্য। আপনাদের একটু সময় লাগলেও আপনারা চেষ্টা করবেন যে সরকারি পদ্ধতিতে যাওয়ার। সরকারি পদ্ধতি গেলে কোন টেনশন থাকবে না কোন প্রতারণার শিকার হবেন না। তারপরও আমি যে বলছি যে এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়া যাবে না সেটা না যদি যান দেখে শুনে যেতে হবে। তো যারা এতক্ষণ আর্টিকেলটি যারা পড়েছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ ও আর্টিকেলে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে ছোট মানুষ হিসেবে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আল্লাহ হাফেজ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url