লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫ - লিথুনিয়া ভিসা পাওয়ার সহজ উপায়
লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে? ইউরোপ মহাদেশের একটি দেশ যার নাম লিথুনিয়া আর এদেশে
যাওয়ার অনেক মানুষেরই স্বপ্ন। কেউ কাজের জন্য যায় কেউ ঘোরাঘুরির জন্য যায় আবার
কেউ পড়াশোনা করার জন্য যায়।
আজকে আমি আপনাদেরকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫ সালে
সে সম্পর্কে আলোচনা করব আরো আলোচনা করব যে লিথুনিয়া ভিসা পাওয়ার সহজ উপায়।
কিভাবে আপনারা খুব সহজে ভিসাটি পেয়ে যাবেন সে সম্পর্কেও আলোচনা করব।
পেজ সূচিপত্র: লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫
- লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫
- লিথুনিয়া যাওয়ার আবেদন প্রক্রিয়া
- বাংলাদেশ থেকে লিথুনিয়ার বিমান ভাড়া কত
- লিথুনিয়ার এম্বাসি বাংলাদেশে কোথায় অবস্থিত
- লিথুনিয়া তে কোন কোন ভিসা তে যাওয়া যায়
- লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন
- লিখনিয়া স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন
- লিথুনিয়া টুরিস্ট ভিসার আবেদন
- কোন ভিসার জন্য কত টাকা খরচ হয়
- লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫ - উপসংহার
লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫
ইউরোপ মহাদেশের একটি দেশ লিথুনিয়া। এই দেশে যাওয়ার অনেকেরই স্বপ্ন তো আজকে
আমি লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে আলোচনা করব এবং আপনাদের আইডিয়া
দেয়ার চেষ্টা করব। প্রথমত লিথুনিয়া যেতে কত টাকা খরচ হবে সেটা সম্পূর্ণ আপনার
উপর নির্ভর করবে। এখন আমি একটা কথা বলবো যে আপনারা যদি সরকারি ভাবে যেতে চান
তাহলে একটু কম খরচ হবে। এবং আপনারা যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে
একটু বেশি খরচ হবে।
- আরো পড়ুনঃ ইতালি কৃষি ভিসা ২০২৫ আবেদন ফরম
কথা হচ্ছে কিভাবে গেলে কত টাকা খরচ হবে। আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে যে
থাকেন তাহলে আপনাকে ধরে রাখতে হবে ৯ থেকে ১০ লক্ষ টাকা। এর কবে হতে পারে আবার
এর বেশিও লাগতে পারে। আবার আপনি যদি সরকারিভাবে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ হবে ৭
থেকে ৮ লক্ষ টাকা। তাহলে হয়তো এখন আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে লিথুনিয়া যেতে কত
টাকা খরচ হয়। আরেকটি কথা আপনার বিলাসিতার কারণে কম-বেশি হতে পারে।
লিথুনিয়া যাওয়ার আবেদন প্রক্রিয়া
লিথুনিয়া যাওয়ার আবেদন প্রক্রিয়া ও লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে এ সম্পর্কে
জেনেছেন এখন এই সেক্সুয়ালটিতে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিবো যে লিথুনিয়া যাওয়ার
জন্য আবেদন প্রক্রিয়া কিভাবে আবেদন করবেন। লিথুনিয়া যাওয়ার জন্য প্রধানত
আপনি দুই ভাবে আবেদন করতে পারবেন।
- অনলাইনের মাধ্যমে ও
- এম্বাসি কিংবা এজেন্সির মাধ্যমে
লিথুনিয়া যাওয়ার জন্য আপনি এই দুই প্রক্রিয়াতে আবেদন করতে পারবেন। আপনার
কাছে সহজ হবে অনলাইনে আবেদন করা। অনলাইন থেকে আবেদন ফরমটি ডাউনলোড করে সেই
ফর্মটি নির্ভুলভাবে পূরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো নিয়ে এম্বাসি
তে জমা দিন। এবং তারা কিছুদিন সময় দেব মৌখিক কিছু পরীক্ষা দিতে পারে। সবগুলো
সঠিকভাবে দিতে পারলে আপনার আবেদন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হবে।
বাংলাদেশ থেকে লিথুনিয়ার বিমান ভাড়া কত
আপনারা উপরে জেনে এসেছেন যে লিথুনিয়া যাওয়ার আবেদন প্রক্রিয়া ও লিথুনিয়া
যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে এখনই সেকশনে বলব যে বাংলাদেশ থেকে লিথুনিয়া
বিমান ভাড়া কত টাকা লাগে। এই সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন যে ভাইয়া লিচু
নিয়ে যেতে বিমান ভাড়া কত টাকা লাগে। প্রথমত আমি বলব যে বিমান ভাড়াটি
সম্পূর্ণ জালানদের ওপর নির্ভর করে। যদি জ্বালানির দাম বেশি হয়ে থাকলে একটু
বেশি টাকা লাগবে এবং যদি কম হয়ে থাকে তাহলে একটু কম টাকা লাগবে।
তারপরেও আমি আপনাদের আইডিয়া দিতে পারব যে কত টাকা লাগতে পারে। সর্বনিম্নে ২
লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ টাকা এর মধ্যেই হয়ে যাবে। উপরে তো বলেছি এটা সম্পূর্ণ নির্ভর
করে জ্বালানির ওপর। তারপরেও জানালেনের উপর নির্ভর করলেও আপনার ২ লক্ষ থেকে ৩
লক্ষ টাকার মধ্যে বিমান ভাড়াটি সম্পন্ন হয়ে যাবে ২০২৫ সালের নিয়মে। এখন কথা
হচ্ছে সকল ভিসার জন্যই কি এত টাকা খরচ হবে। ভিসার উপর নির্ভর করে আপনার এই খরচ
টি বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে।
লিথুনিয়ার এম্বাসি বাংলাদেশে কোথায় অবস্থিত
লিথুনিয়া এম্বাসি বাংলাদেশে কোথায় অবস্থিত এটা হয়তো অনেকেই জানেন না। আজকে
আমি সম্পূর্ণ ভাবে বুঝিয়ে দিব লিথুনিয়া এম্বাসির কোথায় অবস্থিত এবং এটা
ঠিকানা সম্পর্কেও সবকিছু বলে দিব আরো বলে দিব এম্বেসির নাম্বার বাসা নাম্বার
হোল্ডিং নাম্বার সব কিছুই বলে দেবো। তো নিচে দেখে নেন যে লিথুনিয়া এম্বাসি
বাংলাদেশের কোথায় অবস্থিত।
লিথুনিয়া এম্বাসি বাংলাদেশের ঢাকায় মিরপুরে অবস্থিত। ঢাকা কোন জায়গায়
অবস্থিত সেটা জেনে নিন: লিথুনিয়া এম্বাসির অফিস ঠিকানা হলো: বেগম রোকেয়া
স্মরণী রোড ৮২২/৩ মিরপুর, ঢাকা ফোন নাম্বার: ৮৮০১৮৭১০০১৩৯৯, টেলিফোন নাম্বার:
৮৮০২৯০২৩৭৫৭ আপনি চাইলে এই নাম্বার গুলোর মাধ্যমে যোগাযোগ করে লিখনিয়ার ভিসা
সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য জানতে পারবেন।
- আরো পড়ুনঃ কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ
যারা চেয়েছিলেন যে লিথুনিয়া এম্বাসি বাংলাদেশে কোথায় অবস্থিত। তাদের জন্যই
সেকশনটি তো উপরে আমি লিথুনিয়া এম্বাসি বাংলাদেশে কোথায় অবস্থিত এবং তার
ঠিকানা অফিস ঠিকানা এবং অফিসের নাম্বার সহ সকল তথ্য দিয়ে দিয়েছি। আপনাদের
হয়তো এই তথ্যগুলো নিয়ে অনেক উপকার হবে। আর আপনারা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে যে
তথ্যগুলো সংগ্রহ করবেন এ তথ্যগুলো সঠিক কিনা সেটাও ভেরিফাই করতে পারবেন ওই
নাম্বারগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে।
লিথুনিয়া তে কোন কোন ভিসা তে যাওয়া যায়
ইউরোপ মহাদেশের একটি দেশ যার নাম লিথুনিয়া এই দেশে কোন কোন ভিসায় যাওয়া যায়
সে সম্পর্কে হয়তো অনেকেই জানেন না। যারা জানেন না তাদের জন্য এই সেকশনটি খুবই
গুরুত্বপূর্ণ কারণ রিসেকশনে আমি বলব লিথুনিয়াতে কোন কোন বিষয়ে আপনি যেতে
পারবেন এবং কোন কোন কাজের জন্যও যেতে পারবেন।
- পর্যটক হিসেবে দিতে পারবেন
- ব্যবসার কাজে যেতে পারবেন
- ওই দেশের নাগরিকদের সঙ্গে দেখা করতে যেতে পারবেন আত্মীয়তা থাকলে
- পড়াশুনা করার জন্য যেতে পারবেন
- চিকিৎসার জন্য যেতে পারবেন
- কাজের জন্যও যেতে পারবেন
- যেকোনো ইভেন্ট অর্গানাইজেশন এর জন্য দিতে পারবেন
আপনারা যারা জানতে চেয়েছিলেন যে লিথুনিয়া তে কোন কোন ভিসার জন্য যাওয়া যায়
কিংবা কোন কোন কাজের জন্য যাওয়া যায় সে সকল কাজের নাম উপরে আমি উল্লেখ করে
দিয়েছি। আপনারা ইউরোপ মহাদেশের লিথুনিয়া দেশে মনে করলে এই সকল কাজের জন্য
যেতে পারবেন খুব সহজে। এবং এই সকল কাজের জন্য খুব সহজে লিথুনিয়া ভিসা পাওয়া
যায়। আবার আপনারা হয়তো উপরে শুনে এসেছেন যে লিথুনিয়া ভিসা পাওয়ার সহজ
উপায়। মূলত এই সকল কাজের জন্য আপনি খুব সহজে লেখনিয়া ভিসা পেতে পারেন।
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন
আজকের এই আর্টিকেলের মেইন টপিকে চলে এসেছি সচরাচর লিথুনিয়াতে সকলেই ওয়ার্ক
পারমিট ভিসার জন্য যেতে চাই। এই সেকশনে আমি সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিব কিভাবে
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করবেন এবং আবেদন প্রক্রিয়াটি খুব সহজে
কিভাবে করবেন যে সম্পর্কে আলোচনা করব। প্রথমত আপনি চাইলে লিথুনিয়া ওয়ার্ক
পারমিট ভিসার দুইভাবে আবেদন করতে পারবেন। লিথুনিয়া ভিসা আবেদনের জন্য যে সকল
কাগজপত্র গুলো প্রয়োজন।
- পাসপোর্ট
- চাকুরীর চুক্তিপত্র
- যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার প্রমাণসহ
- মেডিকেল রিপোর্ট
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- আরো পড়ুনঃ ইউরোপের ২৬ টি দেশের নাম
আপনার কাছে যদি এ সকল কাগজপত্র গুলো থেকে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে অনলাইনের
মাধ্যমেই লিথুনিয়া ভিসার আবেদন করতে পারবেন। আর এই কাগজপত্রগুলো যদি না থাকে
তাহলে আপনি ভিসার আবেদন করতে পারবেন না। এই কাগজপত্রগুলো থাকলে কিভাবে আবেদন
করবেন আপনি চাইলে অনলাইন থেকে লিথুনিয়া ভিসা আবেদন ফরমটি ডাউনলোড করে
নির্ভুলভাবে পূরণ করে এম্বাসি অফিসে জমা দিতে পারবেন। আবার যদি মনে করেন
সরাসরি এই সকল কাগজপত্র গুলো নিয়ে এম্বাসি অফিসে গিয়ে ওখান থেকে ফর্ম নিয়ে
ওখানে জমা দিবেন সেটাও পারবেন।
লিখনিয়া স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন
আমরা ইতিমধ্যে আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে জেনে এসেছি লিথুনিয়া যেতে কত টাকা
লাগে এবং জেনেছি লিথুনিয়া ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কেও জেনেছি। এখন আমরা
এই সেকশনে জানবো যে লিথুনিয়া আবেদন কিভাবে করবেন এবং আবেদন করতে কি কি
কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন হবে। প্রথমেই আমরা দেখিনি কি কি কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন
হবে আবেদনের জন্য:
- ভিসা আবেদনপত্র
- পাসপোর্ট সাইজের ল্যাপ প্রিন্ট ছবি
- পাসপোর্ট
- কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের এডমিশন লেটার
- মেডিয়েশন লেটার
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- আবাসনের প্রমাণ
- ফ্লাইট রিজার্ভেশন
- মেডিকেল রিপোর্ট
আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করতে চান তাহলে আবেদন করার সময় আপনার এই
সকল কাগজপত্র গুলো প্রয়োজন হবে। এবং সকল কাগজপত্র গুলো থাকলে আপনি অনলাইন
থেকে লিথুনিয়া স্টুডেন্ট ভিসার ফর্ম ডাউনলোড করে ফর্মটি নির্ভুলভাবে পূরণ
করুন এবং সেই ফর্মটি এম্বাসি অফিসে কাজপত্রসহ জমা দিন। আপনার সকল কাগজপত্র
গুলো ঠিক থাকলে আপনাকে মৌখিক কিছু প্রশ্ন করতে পারে এবং ভেরিফাই করার জন্য
কিছুদিন সময় দিবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনাকে তারা ভিসা এবং তারিখ জানিয়ে
দিবে কবে আপনি যেতে পারবেন।
লিথুনিয়া টুরিস্ট ভিসার আবেদন
যারা লিখনিয়াতে টুরিস্ট ভিসার আবেদনের প্রক্রিয়া জানেন না এবং কিভাবে আবেদন
করবেন সে সম্পর্কে কোন তথ্য জানেন না তাদের জন্য এই সেকশনটি অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকে আমি আপনাদেরকে লিথুনিয়া টুরিস্ট ভিসার আবেদন কিভাবে
করবেন এবং আবেদন করতে কি কি কাগজপত্র লাগবে সে সকল সম্পর্কেই সেকশনটিতে আলোচনা
করব। তো প্রথমে আমরা জেনে নিজে টুরিস্ট ভিসার আবেদনের জন্য কি কি কাগজপত্র গুলো
প্রয়োজন:
- ভিসা আবেদন পত্র
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি (৩৫*৪৫)
- পাসপোর্ট কমপক্ষে তিন মাস রেনু থাকা লাগবে
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য ও ভ্রমণের লেটার
- লাইট রিজার্ভেশন
- আবাসনের প্রমাণপত্র হোটেল বুকিং বা আমন্ত্রণের লেটার সহ
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- মেডিকেল চেকআপ গুরুত্বপূর্ণ এবং (৩০ হাজার কভারেজ সহ)
আপনি যদি লিথুনিয়া একজন টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে আবেদন করার
জন্য আপনাকে প্রথমত নিথুনিয়ার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন ফরমটি
ডাউনলোড করতে হবে এবং ফর্মটি নির্ভুলভাবে পূরণ করে উপরের দেয়া সকল কাগজপত্র
সহ ফর্মটি এম্বাসি অফিসে জমা দিতে হবে। এবং তারা আপনাকে মৌখিক কিছু প্রশ্ন
জিজ্ঞাসা করতে পারে সেগুলো সঠিকভাবে উত্তর দিবেন এবং তারা কিছুদিন সময় দিবে
ভেরিফাই করার জন্য। ভেরিফাই সম্পন্ন হলে আপনি লিথুনিয়া ভ্রমণের জন্য যে যেতে
পারবেন।
কোন ভিসার জন্য কত টাকা খরচ হয়
আপনারা ইতিমধ্যেই মেনে এসেছেন এই আর্টিকেলটি পরে যে লিখনিয়া যেতে কত টাকা খরচ
হয় ও জেনেছেন লিথুনিয়া ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে। এখন ইনজেকশনে একটি
প্রশ্ন করেছে যে কোন ভিসার জন্য কত টাকা খরচ হয় লিথিনিয়া যেতে। আমি আপনাদেরকে
সুন্দরভাবে গুছিয়ে দেয়ার চেষ্টা করব যে কোন ভিসাতে কত টাকা খরচ হয় লিথুনিয়া
যেত। নিচে দেখে নিন যে কোন ভিসার জন্য কত টাকা খরচ হয়:
টুরিস্ট ভিসার জন্য লিথুনিয়া যেতে খরচ হয়:
- ভিসা ফি = ১১,১০০ টাকা
- মেডিকেল বীমা = ৪,০০০--৬,০০০ টাকা
- ফ্লাইট রিজার্ভেশন = ৪,০০০--৬,০০০ টাকা
- হোটেল বুকিং = ১০,০০০--১২,০০০ টাকা
- অন্যান্য খরচ = ৩,০০০--৫,০০০ টাকা
টুরিস্ট ভিসার জন্য লিথুনিয়া যেতে যত টাকা খরচ হয় ওপরে একটি তার আইডিয়া
দিয়ে দিলাম।
- আরো পড়ুনঃ দুবাই লটারি কিভাবে কিনবো
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য লিথুনিয়া যেতে যত টাকা খরচ হয়:
- ভিসা ফি = ১৫,১০০ টাকা
- মেডিকেল বিমা = ৮,০০০--১২,০০০ টাকা
- স্টুডেন্ট পারমিট ফি = ১৪,০০০--১৮,০০০ টাকা
- সার্ভিস ফী এজেন্সি ফি = ৪,০০০--৬,০০০ টাকা
- অন্যান্য খরচ = ৩,০০০--৫,০০০ টাকা
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য লিথুনিয়া যেতে যত টাকা খরচ হয় উপরে তার একটি আইডিয়া
দিয়ে দিলাম।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য লিথুনিয়া যেতে যত টাকা খরচ হয়:
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং ফি = ১৪,০০০--১৫,০০০ টাকা
- মেডিকেল বীমা = ৮,০০০--১২,০০০ টাকা
- রেডিয়েন্স পারমিট ফি = ১৪,০০০--১৮,০০০ টাকা
ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য লিথুনিয়া যেতে যত টাকা খরচ হয় ওপরে তার একটি
আইডিয়া দিয়ে দিলাম।
এখন হয়তো আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে এবং
কোন কোন ভিসার জন্য কত টাকা খরচ হতে পারে সে সম্পর্কে একটু আইডিয়া দিয়ে
দিলাম। এবং ভিসা প্রসেসিং কমপ্লিট হয়ে গেলে পরবর্তীতে কত টাকা খরচ হবে ভিসা
দেওয়ার সময় কি আপনাকে বলে দিবে বিমান ভাড়া আরো অন্যান্য যে সকল খরচ গুলো
থাকে সে সকল খরচ। তাহলে হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে লিচু নিয়ে যেতে কত টাকা
লাগে কোন ভিসার জন্য কত টাকা এবং লিথুনিয়া ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কেও
জেনেছেন।
লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫ - উপসংহার
লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫? artical টিপ পরে এটার সম্পর্কে আপনারা
জেনেছেন আরও জেনেছেন লিথুনিয়া ভিসা পাওয়ার সহজ উপায়। তো আশা করব আপনারা
হয়তো এই আর্টিকেলটি পড়ে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে গেছেন যে লিথুনিয়া যেতে কত
টাকা লাগে। আরো আপনাদের যদি এটা নিয়ে কোন সন্দেহ থেকে থাকে তাহলে এম্বাসির যে
অফিসের নাম্বার গুলো আছে সেই নাম্বারে যোগাযোগ করে আপনি আরো সকল তথ্য জানতে
পারবেন।
- আরো পড়ুনঃ সেরা ১০টি দর্শনীয় স্থান
লিচু নিয়ে যেতে কত টাকা লাগে এটা নিয়ে আমার মন্তব্য হলো আপনি যদি সরকারিভাবে
গিয়ে থাকেন তাহলে আপনার এর থেকে অনেক কম টাকা খরচে আপনি যেতে পারবেন। আবার
এগুলো তো আমি শুধু এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়ার খরচ আর্টিকেলে তুলে ধরেছি। তারপরেও
আপনার এই খরচটিও কমতে পারে বাড়তে পারে আপনার বিলাসিতার ওপর নির্ভর করে। আপনার
জীবনযাত্রায় কেমন টাকা খরচ করেন সেটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করবে। আশা করব
সবাই হয়তো বুঝতে পেরেছেন আর এতক্ষণ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আর্টিকেলে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে ছোট মানুষ হিসেবে ক্ষমার দৃষ্টিতে
দেখবেন আল্লাহ হাফেজ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url