আমের আচার তৈরি করার পদ্ধতি


আমের আচার তৈরি করার পদ্ধতি? ঘরে বসেই সহজে তৈরি করুন সুস্বাদু ও টিকসই আমের আচার। জেনে নিন রাজশাহীর স্টাইলে আমের আচার তৈরির সহজ পদ্ধতি ও সংরক্ষণ কৌশল। আমের আচার তৈরির সহজ রেসিপি? উপকরণ-প্রণালী ও সংরক্ষণের উপায় জেনে নিন। 
আমের-আচার-তৈরি-করার-পদ্ধতি
আমের আচার তৈরি করার পদ্ধতি? আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। ও রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর মানুষ কিভাবে সুস্বাদু আমের আচার তৈরি করে সে সকল বিষয় সম্পর্কে সুন্দরভাবে জেনে নিন। পড়া শুরু করুন এবং সকল বিষয়ে সুন্দরভাবে জেনে নিন।।

পেজ সূচিপত্র:আমের আচার তৈরি করার পদ্ধতি

আমের আচার তৈরি করার পদ্ধতি

আমের আচার তৈরি করার পদ্ধতি? যারা আমের আচার তৈরি করতে জানেন না কিংবা কিভাবে সুস্বাদু ভাবে আমের আচার তৈরি করতে হয় সে সম্পর্কে কোন আইডিয়া কিংবা ধারণা নেই তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমি রাজশাহীর আমের আচার তৈরির স্টাইল ও তাদের আচার তৈরির কৌশল এবং মজুদ করেন সম্পর্ক নিয়ে এই আর্টিকেল বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। তো প্রথমেই আমি বলে দি আপনি যদি রাজশাহী রাজার তৈরীর কৌশল এই প্রথমবারের মতো শুয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই চ্যানেলটি ফলো করবেন। 
আবার এমন অনেকে আছেন যারা আচার তৈরি করতে জানেন কিন্তু কিভাবে আচারটি তৈরি করলে সুস্বাদু হবে কোন কোন মসলাগুলো দিলে চারটি সুস্বাদু হবে সেই সম্পর্কে অনেকের ধারণা নেই তো আজকে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং সুন্দরভাবে জেনে নিন রাজশাহের বাসিন্দারা যে নিয়মে আচার তৈরি করে এবং সুস্বাদু আর তৈরি করে যেভাবে অনেকদিন পর্যন্ত মজুদ করে রাখে তাদের ঘরে। তো চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে সুস্বাদু আচার তৈরি করা যায়। 

কাঁচা আমের টক ঝাল মিষ্টি আচার

কাঁচা আমের টক ঝাল মিষ্টি আচার। সচরাচ র সবাই কাঁচা আমের টক ঝাল মিষ্টি আচারি খেতে পছন্দ করে। এবং আমরা জানি যে আচার বেশিরভাগ সময় কাঁচা আমেরী হয়ে থাকে কারণ পাকা আমের আচারগুলো মিষ্টি হয়ে থাকে। এবং কাঁচা আম দিয়ে যে আচারগুলো তৈরি করা হয় সেগুলোই মূলত টক হয়ে থাকে। আমরা আজকে কাঁচা আমের টক ঝাল মিষ্টি আচার তৈরি করা সম্পর্কে জানব এবং এই কাঁচা আমের টক ঝাল মিষ্টি আচার্য খেতে এতই সুস্বাদু আর এতই ভালো লাগে এটা হয়তো একটি মেয়ে হলে বুঝতে পারে। 

কারণ আমরা জানি যে মেয়েরা একটু টক খেতে পছন্দ করে এবং মেয়েদের এই কাঁচা আমের টক ঝাল মিষ্টি আচারটি অনেক প্রিয় একটি খাবার। এবং বাংলাদেশের রাজশাহী এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাতেই এই আমের আচার বিখ্যাত এবং এই আচারগুলো তৈরি হয় অনেক বেশি মাত্র চাই। কারণ আপনারা হয়তো জানেন যে বাংলাদেশের রাজশাহী ও চাপাই জেলা আমের রাজ্য বলা হয়। তাই আজকে আমি আপনাদের রাজশাহীর আমের আচার তৈরি কৌশল এবং তারা কিভাবে আচার সারা বছর মজুদ করে রাখে সে সফল সম্পর্কে বিস্তারিতভাবেই আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে। কৌশলগুলো জেনে নিন।

আচার তৈরি করতে কোন কোন মসলা লাগে

আজকে আমরা আমের আচার তৈরি করতে কোন কোন মসলাগুলো লাগে এবং কোন কোন মসলাগুলো দিলে আচার্য সুস্বাদু হয় সে সকল মসলাগুলো সম্পর্কে সুন্দরভাবে আমরা নিচে দেখে নিব। তো চলুন আমের আচারে যে সকল মসলাগুলো দিলে আচার সুস্বাদু হয় সকল মসলা গুলোর তালিকা নিচে সুন্দরভাবে দেখেনি। 
  1. কাঁচা আম প্রয়োজন 
  2. সরিষার তেল প্রয়োজন 
  3. লবণ প্রয়োজন ও 
  4. হলুদ গুঁড়া প্রয়োজন 
  5. মেথি দানা লাগবে 
  6. কালোজিরাই লাগবে 
  7. এটা কি আমরা মুহুরি নামে চিনি এটাও লাগবে 
  8. সরিষা গুড়া 
  9. হিং আচারের স্বাদ বাড়ানোর জন্য 
  10. চিনিগুর ও ভিনেগার 
সুস্বাদু আচার তৈরি করতে এ সকল মসলাগুলো প্রয়োজন হবে। এ সকল মসলাগুলো একটি আচারে সঙ্গে দিলে আচারের স্বাদ দ্বিগুণ করতে সাহায্য করে। এবং রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহিলারা সকল মসলাগুলো দিয়েই আচার তৈরি করে থাকে। আপনারা বুঝতে পেরেছেন আচার তৈরি করতে কোন কোন মসলাগুলো প্রয়োজন।

আমের আচার তৈরিতে কোন কোন দিকগুলো দেখতে হবে

আমের আচার তৈরিতে কোন কোন দিকগুলো দেখতে হবে? আচার তৈরি মূলত এটি হচ্ছে মেইন টপিক কারণ আপনি যদি আচার তৈরি করেন সকল ধরনের আম দিয়ে তো আর আচার তৈরি করা হয় না কোন ধরনের আমগুলো দিয়ে আচার তৈরি করলে ভালো হবে এবং আচার তৈরিতে কোন কোন দিকগুলো দেখতে হবে সে সম্পর্কে নিজে সুন্দরভাবে দেখে নিন। 
  1. প্রথমত আপনাকে আম চয়েস করতে হবে যেমন তিনটি কিংবা চারটি আমি এক কেজি হয় এমন আম চুস করতে হবে 
  2. দ্বিতীয়তঃ আপনাকে আমি সাত বাড়ানোর জন্য মসলাগুলো পারফেক্ট মাপে দিতে হবে এবং মাপের চাইতে যদি পারেন একটু বেশি দিবেন এতে সাতটি বৃদ্ধি করে 
  3. তৃতীয় তো আপনাকে আমগুলো পরিষ্কার মত ধুয়ে নিয়ে কেটে মশলা দিয়ে মাখিয়ে অন্তত দুই থেকে তিন ঘন্টা রোদে শুকাতে দিতে হবে এতে আমের ভেতরকার রোগ জীবাণুগুলো মুক্তি হবে 
  4. চতুর্থ তো আপনাকে আমি জাত নির্বাচন করতে হবে আপনি যদি টক করে আচার তৈরি করতে চান তাহলে যে কোন জাতের আমলেই হবে কিন্তু যদি একটু মিষ্টি করে আচার তৈরি করতে চান তাহলে আমি জাত নির্বাচন করে চারটি তৈরি করতে হবে 
  5. পঞ্চমত আপনাকে সুন্দরভবে আচারটিকে জাল করতে হবে আপনি যদি ভালোমতো আচারগুলো জাল না করেন তাহলে আপনার আচার হয়তো অল্প কিছুদিন এই নষ্ট হয়ে যেতে পারে
আমের আচার তৈরিতে আপনাকে কোন কোন দিকগুলো খেয়াল রাখতে হবে সে সকল বিষয় সম্পর্কে উপরে আমি সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি। এবং আপনি যদি উপরের পাঁচটি পয়েন্ট সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে ভালো করে পড়েন তাহলে আপনি সুন্দর ভাবে বুঝতে পারবেন কোন আমগুলো দিয়ে আচার তৈরি করলে ভালো হবে এবং আচার তৈরি করতে আমের কোন কোন দিকগুলো দেখতে হবে।

কোন আম গুলার আচার তৈরি করলে ভালো হয়

কোন কোন আমগুলোর আচার তৈরি করলে ভালো হয়? সততা রাজশাহী চাঁপাইনবাবগঞ্জের সকল মহিলারা আচার তৈরি করে লোক না নাম ফজলি আম এবং আসিনিয়ান দিয়ে বেশিরভাগ সময় আচার তৈরি করে থাকে। কিন্তু আমি আপনাদের সাজেস্ট করব। আপনারা যদি নিজের বাসার জন্য আচার তৈরি করতে চান তাহলে সব সময় ফজলি আনবি আচার তৈরি করার চেষ্টা করবেন। এতে কি আচারটি সুস্বাদু হবে এবং আচারটি অনেকদিন পর্যন্ত মজুদ করে রাখা যাবে। এবং আপনি চাইলে লক নামেরও আচার তৈরি করতে পারেন এটাও খুব একটা খারাপ না। দেখে নেন কিছু আমের নাম যেগুলো আচার তৈরি করলে অনেক সুস্বাদু হবে 
আমের-আচার-তৈরি-করার-পদ্ধতি
  • লকনা আম 
  • ফজলি আম 
  • নেংড়া আম 
  • গোপাল ভোগ আম 
  • আমরুপালি আম 
  • হিমসাগর 
  • আঠি আম 
  • আর সিনিআম
  • গুঠি আম 
  • কদু আম
রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাতে সকল আমগুলো দিয়েই বেশিরভাগ সময় আচার তৈরি করা হয়। এবং এ সকল আমগুলা দিয়ে আচার তৈরি করলে আচারের স্বাদও গুণ অনেকটাই ভালো হয় এবং এ সকল আম গুলা দিয়েই আচার তৈরি করা উত্তম। কারণ এই সকল আমগুলোর দামও কম থাকে এবং আচার তৈরি করলে স্বাদও গুণ অনেকটাই ভালো হয়। আশা করব আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে প্রণাম গুলো দিয়ে আচার তৈরি করলে ভালো হবে এবং সুস্বাদু হবে।

আচার তৈরিতে কতটুকু চিনি দিলে ভালো হবে

আচ্ছা তৈরিতে কতটুকু চিনি দিলে ভালো হয়। এই বিষয়টা হয়তো মহিলা মানুষ ছাড়া খুব একটা ভালো বলতে পারবে না। কারণ তারাই জানে যে কতটুকু আচার তৈরিতে কতটুকু চিনি দিলে ভালো হয়। তারপরও আমি আপনাদেরকে একটি আইডিয়া দিতে পারি যে আপনারা তিন কেজি আমের সঙ্গে অন্তত এক থেকে দেড় কেজি চিনি দিলে সেটি মাপের ভেতরে হয়। এবং আপনি যদি আরো সাত বৃদ্ধি করতে চান তাহলে একটু বেশি চিনি দিতে পারেন। তিনি দিলে কোন সমস্যা নেই এতে আরো সাতটা বৃদ্ধি করবে। 

কিন্তু যাদের ভাষাতে ডায়াবেটিসের রোগী আছে তাদের ভাষাতে তিনি কম দেয়াই উত্তম। কারণ চিনি বেশি দেয়া থাকলে ডায়াবেটিসের কোন রোগী খেয়ে থাকে তাহলে তার অনেক সমস্যা হতে পারে। এবং আপনি যদি মনে করেন যে না আমি আচার একটু বৃদ্ধি করতে চাচ্ছি তাহলে আপনি চাইলে আচারের যে মসলাগুলো পাওয়া যায় সে মসলাগুলো একটু বেশি দেয়ার চেষ্টা করবেন এবং সাত বাড়ানোর জন্যে চিনি এবং সঙ্গে যদি গুড় পারেন তাহলে সেগুলো দিয়ে আচার তৈরি করবেন এগুলো দিয়ে আচার তৈরি করলে আচারের সাতটি মধুর মতন হয়। কন্টেন দেখতে লাগে আমারই জীভেতে জল চলে আসছে। আপনাদের আর কি বলব

আচার তৈরি করার সহজ পদ্ধতি

আপনারা যদি সহজ পদ্ধতিতে আচার তৈরি করতে চান মানে রোদে না শুকিয়ে আচার তৈরি করতে চান তাহলে আপনাদের জন্য এই আর্টিকেলের এই সেকশনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ রোদে না শুকিয়ে কিভাবে আচার তৈরি করা যায় সে সম্পর্কে আর্টিকেলে সুন্দরভাবে আলোচনা করব। তো নীচে আমি কিছু পয়েন্ট অনুসরণ করে দিলাম কোন নিয়মে আচার তৈরি করলে রোদে শুকানো লাগবে না।
  1. প্রথমে আপনি ভালো এবং বড় কিছু আম বাছাই করুন সেগুলো সুন্দরভাবে ধুয়ে কেটে নিন এবং কেটে নিয়ে আবারো সাদা পানি দিয়ে সুন্দরভাবে ধুয়ে নিন তারপরে হলুদ এবং নুন দিয়ে সবগুলোকে মাখিয়ে নিন 
  2. এরপরে সেই মাখানো আমগুলোকে অন্তত দুই থেকে তিন ঘন্টা রোদে শুকাতে দিন। এতে আমের ভেতর কার সফল যে ঝাঁঝটি থাকে সেটি বের হয়ে যাবে এবং আমটি ফ্রেশ হয়ে যাবে 
  3. এরপরে আচার তৈরির মসলাগুলো একসঙ্গে নিয়ে ভেজে নিন এবং ভেজে গুঁড়ো করে এক জায়গাতে থুয়ে দিন 
  4. তারপরে সরিষার তেল গরম করে নিন এবং গরম করে সেটিকে আবারো ঠান্ডা করে নিন। এবং ঠান্ডা হয়ে গেলে সেই তেলটি আবারও গরম করে নিন এবং গরম করে তার সঙ্গে কালিজিরা এবং অন্যান্য যে সকল মসলাগুলো দেয়া লাগে সেগুলো দিয়ে তেলের উপরে ভেজে নিন 
  5. নিজে নেয়ার পরে গ্যাসটি বন্ধ করে দিন কিংবা আঘাতে রান্না করে থাকলে আকার আগুনটি নিভিয়ে দেন এরপরে তার ভেতরে আমগুলো দিয়ে সুন্দরভাবে নেড়ে নিন। অন্তত 20 মিনিট মেরে নিন 
  6. এরপরে কিছু একটি ঢাকন দিয়ে সেটিকে আরও ২০ মিনিটের জন্য জাল করুন এবং ২০ মিনিট পরে তার মধ্যে পরিমাপমতো চিনি দিয়ে সুন্দরভাবে নাড়াচাড়া করুন জিনিসগুলো গলে গেলে আরো ২০ মিনিটের জন্য ঢাকুনি দিয়ে ঢেকেছেন 
  7. এরপরে আপনি প্রথমে যে মসলাগুলো ভেজে নিয়ে গুঁড়ো করেছিলেন সেগুলো সেই আচারের উপর ছিটিয়ে দিয়ে অল্প একটু নাড়িয়ে নিন এবং সেগুলোকে আরো 20 মিনিটের জন্য কিছু একটি ঢাকনি দিয়ে ঢেকে দিন 
  8. ২০ মিনিট পরে চুলার গ্যাস্ট্র বন্ধ করুন কিংবা আসার আগুন তুলে ফেলে সুন্দরভাবে সেটিকে ঠান্ডা হতে দিন। এবং আপনি যদি পারেন সেটিকে রোদে দিলে ভালো হবে রোদে না দিলেও সেটি স্বাদ অনেকটাই বৃদ্ধি করবে। কবে ছিল রোদে না শুকিয়ে আচার তৈরির রেসিপি
উপরে রোদে না শুকিয়ে আচার তৈরি কিভাবে করবেন সে সম্পর্কে সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি। এবং এই আটটি পয়েন্ট যদি আপনারা সুন্দরভাবে পড়ে আসেন তাহলে আপনারা বুঝতে পারবেন যে কিভাবে রোদে দা শুকিয়ে আচার তৈরি করা যায়। এবং সেই আচরে স্বাদ ও বৃদ্ধি করা যায়। রাজশাহী চাপাই নবাবগঞ্জের মহিলারা মূলত এই নিয়ম এই রোদে না শুকিয়ে আচার তৈরি করে।

কোন মৌসুমে আচার তৈরি করলে আচারটি সুস্বাদু হয়

কোন মৌসুমে আচার তৈরি করলে আচারটি সুস্বাদু হয়। বিষয়টি হচ্ছে যে আচার আপনি যে মৌসুমে তৈরি করেন আর চারটি সুস্বাদু করার জন্য আপনাকে আচারটির তৈরি করতে জানতে হবে। তৈরি করা ভালো মতন না জানেন তাহলে আর সুস্বাদু করতে পারবেন না। তো আপনি আজকের এই আর্টিকেলে কিভাবে আচার তৈরি করলে আচারটি সুস্বাদু হবে সে সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোক শহরে পড়ে কিভাবে সুস্বাদু আচার তৈরি করা যায় সে সম্পর্কে সুন্দরভাবে জেনে নিন এবং আপনাদের আমি কিছু টিপস দিতে পারি যে কোন সময় আচারটি তৈরি করলে চারটি সুস্বাদু হবে। 
মৌসুমী সময় মানে যখন দেখবেন যে আকাশে অনেক রোদ পড়ছে সে সময় আপনি আচারটি তৈরি করলে সুস্বাদু হবে কারণ তাদের স্বাদ বৃদ্ধি করার জন্য আচারের প্রথম স্টেপ হল আচারের মসলাগুলো ভালো মতন এমপ্লয়মেন্ট করা এবং দ্বিতীয় স্টেপে হল আপনাকে তৈরি করে সেটিকে রোদে শুকানো। আপনি যদি আচারে অনেক মসলাও দেন তাও যদি আপনি আচারটি ভাল মতন রোদে নাশুকান তাহলে আর একটি সাত বৃদ্ধি পাবে না। এজন্য আচারের স্বাদ বৃদ্ধি করার জন্য আপনাকে রোদে শুকানো খুবই জরুরী। এবং আপনারা চেষ্টা করবেন যে মৌসুমী সময় আচারটি তৈরি করার জন্য আকাশে অনেক রোগ থাকে এমন সময়।

কতদিন রোদে সুকালে আচারটি সুস্বাদু হয়

কতদিন রোদে শুকালে আচার সুস্বাদু হয়। বিষয় হচ্ছে উপরে হয়তো আমি বলেছি যে আপনার সুস্বাদু করার জন্য প্রথমত আপনাকে আচারের মসলাগুলো ভালো মতন দিতে হবে এরপরে রোদে শুকাতে হবে। তো প্রথম অবস্থায় আচার তৈরি করার পরে আপনাকে অন্তত ১০ থেকে ১৫ দিন নিয়মিত আচারটিকে রোদে দিতে হবে। ১০ থেকে ১৫ দিন আর চারটি রোদে দেওয়ার পরে আচারের কালার এবং সেন্ট অন্যরকম হবে। এবং আপনি হয়তো সেই সময় আচারটি খেয়ে আপনার কাছে অনেক মজা লাগতে পারে। তখন আপনি আচারটি মজুদ করে রাখতে চাইবেন। সেই সময় যদি আপনি আচারটি মজুদ করে রাখেন তাহলে আপনার আচারের স্ব াদ কমে যাবে। 
আমের-আচার-তৈরি-করার-পদ্ধতি
কারণ আচারের স্বাদ ধরে রাখতে আপনাকে সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন হলেও আচারটি রোদে দিতে হবে। এতে কি হবে আচারটি স্বাদ বৃদ্ধি করবে এবং সে আচারটি দীর্ঘদিন পর্যন্ত ভালো থাকতে সাহায্য করবে। যেমন আপনারা যদি ১০ থেকে ১৫ দিন রোদে দেয়ার পরে আচারটি মজুদ করার জন্য তাহলে দেখবেন যে কিছুদিন পরে আচারটি ছাতা ধরে গেছে এবং আচারের স্বাদ একেবারেই কমে গেছে। এজন্যই আপনি যদি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন আচারটি রোদে দেন তাহলে আপনারটি পরিষ্কার থাকবে আচারে ছাতা পড়বে না এবং আচারটি স্বাদ ও বৃদ্ধি করবে। তাহলে আশা করি বুঝতে পেরেছেন আচারের স্বাদ বৃদ্ধি করার জন্য কতদিন রোদে দেয়া উচিত। 

আমের আচার তৈরি করার পদ্ধতি - উপসংহার

আমের আচর তৈরি করার পদ্ধতি ? আপনারা যারা এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েছেন তারা হয়তো ইতিমধ্যে জেনেছেন যে আমের আচার তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কে। এখন বিষয় হচ্ছে যে আরো জেনেছি আমরা কিভাবে আমের আচার মজুদ করা যায় কিভাবে সাদৃদ্ধি করা যায় আরো আমের আচার তৈরি করার এ টু জেড সম্পূর্ণ নিয়ম কানুন এই আর্টিকেলটি পড়ে আমরা জেনেছি। এবং আর্টিকেলটি পরে আমি আশা করব আপনাদের অনেক উপকার হবে। 
তখনই আমের আচার তৈরি করার পদ্ধতি নিয়ে আমার মন্তব্য হচ্ছে যে আপনারা যেভাবেই যেখান থেকে আচার তৈরি করেন আচ্ছা তৈরি করার সময় আপনাদের আমটি সিলেক্ট করা জানতে হবে এবং আমের আচারের মসলাগুলো ভালো মতন দিতে হবে। এবং মেইন বিষয়ে যেটা হচ্ছে আপনি যদি দীর্ঘদিন পর্যন্ত মজুদ করে রাখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত আচারগুলোকে রোদে দিতে হবে। আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন কিভাবে আচার তৈরি করা যায়। এতক্ষণ ধরে পড়েছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ এবং আর্টিকেলে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে ছোট মানুষ হিসেবে ক্ষমার দৃষ্টি দেখবেন আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url